News

Today's Viewer: 503
 
 
  Media News (3 Days)
 
News

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  সোমবার দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার (২০ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৯টি কোম্পানির মধ্যে ৮১টির দর বেড়েছে। আজ সর্বোচ্চ দর বেড়েছে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ৬ টাকা ৮০ পয়সা বা ৯.৮১ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৭.৮৯ শতাংশ।

আর ২৭৯ টাকা ৬০ পয়সা বা ৬.৮৩ শতাংশ দর বৃদ্ধি পাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ডের ৬.১৭ শতাংশ, ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সের ৫.৪৬ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকের ৪.৫৪ শতাংশ, ফার্মা এইডসের ৪.১৫ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপার মিলসের ৩.৯২ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ৩.৮৫ এবং রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের ৩.৭১ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  সোমবার দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার (২০ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৯টি কোম্পানির মধ্যে ২৭৮টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইজেনারেশন লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ২.৯৯ শতাংশ কমেছে। যার ফলে ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।

দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ১০ টাকা ২০ পয়সা বা ২.৯৮ শতাংশ।

আর ৬০ পয়সা বা ২.৯৮ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ফারইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- প্রাইম ইন্সুরেন্সের ২.৯৭ শতাংশ, এইচআর টেক্সটাইলের ২.৯৭ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ২.৯৬ শতাংশ, প্রভাতী ইন্সুরেন্সের ২.৯৬ শতাংশ, জেএমআই সিরিঞ্জের ২.৯৫ শতাংশ, ফরচুন সুজের ২.৯৪ শতাংশ এবং এপেক্স ফুডস লিমিটেডের ২.৯৪ শতাংশ দর কমেছে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  ব্লকে সাত কোম্পানির বড় লেনদেন

  

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার (২০ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪২টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৩১ কোটি ৮৭ লাখ ৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হতে দেখা গেছে সাত প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- লাভেলো আইসক্রিম, স্কয়ার ফার্মা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আলহাজ টেক্সটাইল, সালভো কেমিক্যাল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড। আজ এই সাত প্রতিষ্ঠানের মোট শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকারও বেশি।

জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লাভেলো আইসক্রিমের। এদিন প্রতিষ্ঠানটির ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কয়ার ফার্মার ৫ কোটি ৪৮ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

আর তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের। প্রতিষ্ঠানটির ৩ কোটি ৫০ লাখ ৮৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

অন্য চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে- আলহাজ টেক্সটাইলের ৩ কোটি ১১ লাখ ১৭ হাজার টাকা, সালভো কেমিক্যালের ১ কোটি ২৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ১ কোটি ১৫ লাখ ৬৯ হাজার টাকা এবং রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ১ কোটি ১২ লাখ ২৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  বাজার ডুবাল ১০ কোম্পানির শেয়ার

  

পতনের বৃত্ত থেকে কোনোভাবেই বের হতে পারছে না দেশের শেয়ারবাজার। আজ সোমবারও পতন প্রবণতায় শেষ হয়েছে লেনদেন। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে সাড়ে ৩৭ পয়েন্টের বেশি। সূচকের এমন পতনের নেপথ্য ভুমিকায় ছিল ১০ কোম্পানির শেয়ার। লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স অ্যানালাইসিস পোর্টাল সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- ব্রাক ব্যাংক, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো ফার্মা, সোনালী আঁশ, বিকন ফার্মা, পাওয়াগ্রীড কোম্পানি, প্রাইম ব্যাংক, কোহিনুর কেমিক্যালস, শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক এবং সিটি ব্যাংক পিএলসি।

কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আজ কমার কারণে ডিএসইর সূচকের পতন হয়েছে পৌনে ৩৩ পয়েন্ট।

আজ ডিএসইর সূচক পতনের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ছিল ব্রাক ব্যাংক। এদিন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর কমার কারণে ডিএসইর সূচকের পতন হয়েছে ১০.৪২ পয়েন্ট।

এদিন ডিএসইর সূচক পতনের দ্বিতীয় কোম্পানি ছিল ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো। আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর কমার কারণে ডিএসইর সূচকের পতন হয়েছে ৬.২৭ পয়েন্ট।

একইভাবে আজ ডিএসইর সূচকের পতনে ঘটিয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা ৩.৬২ পয়েন্ট, সোনালী আঁশ ৩.২৮ পয়েন্ট, বিকন ফার্মা ২.০৯ পয়েন্ট, পাওয়াগ্রীড কোম্পানি ১.৮৪ পয়েন্ট, প্রাইম ব্যাংক ১.৩৮ পয়েন্ট, কোহিনুর কেমিক্যালস ১.৩২ পয়েন্ট, শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক ১.৩০ পয়েন্ট এবং সিটি ব্যাংক পিএলসি ১.২১ পয়েন্ট।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  সোমবার দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার (২০ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৯টি কোম্পানির মধ্যে ৮১টির দর বেড়েছে। আজ সর্বোচ্চ দর বেড়েছে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ৬ টাকা ৮০ পয়সা বা ৯.৮১ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৭.৮৯ শতাংশ।

আর ২৭৯ টাকা ৬০ পয়সা বা ৬.৮৩ শতাংশ দর বৃদ্ধি পাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ডের ৬.১৭ শতাংশ, ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সের ৫.৪৬ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকের ৪.৫৪ শতাংশ, ফার্মা এইডসের ৪.১৫ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপার মিলসের ৩.৯২ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ৩.৮৫ এবং রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের ৩.৭১ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  সোমবার লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার (২০ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড। কোম্পানিটির আজ ৪১ কোটি ৪৫ লাখ ৭৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে লাভেলো আইসক্রিম। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৭ লাখ ৫৯ হাজার টাকার।

২২ কোটি ২ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে রূপালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ইজেনারেশন লিমিটেড, ওরিয়ন ইনফিউশন, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, নাভানা ফার্মা, সোনালী আঁশ, বি হ্যাচারি এবং আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  মঙ্গলবার তিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির শেয়ার লেনদেন আগামীকাল মঙ্গলবার (২১ মে) রেকর্ড ডেটের কারণে বন্ধ থাকবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি, এনআরবিসি ব্যাংক এবং প্রাইম ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি।

আজ কোম্পানিগুলোর শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে। রেকর্ড ডেটের পর কোম্পানিগুলোর লেনদেন পুনরায় চালু হবে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  মঙ্গলবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে নয় কোম্পানি

  

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত নয় কোম্পানি রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল মঙ্গলবার (২১ মে) স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- এক্সপোর্ট ইমপোর্ট (এক্সিম) ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড, এবি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং ওয়ান ব্যাংক।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) কোম্পানিগুলো স্পট মার্কেটের লেনদেন শেষ হবে। কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী রোববার (২৬ মে)।

 

  

  20/May/24
  Source: banijjoprotidin.com
  ক্যাপিটাল গেইনের উপর কর না বসাতে কাজ করছে বিএসইসি

  

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পুঁজিবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের উপর কর আরোপ না করতে কাজ করছে।

এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বাণিজ্য প্রতিদিনকে বলেন, আইএমএফ পরামর্শ দিয়েছে রেভিনিউ বাড়ানোর জন্য ক্যাপিটাল গেইনের উপর কর বসাতে। বিষয়টি কমিশনের নজরে এসেছে। ক্যাপিটাল গেইনের উপর যাতে কর না বসায় সেই জন্য কমিশন কাজ করছে।

 

  

  20/May/24
  Source: arthosuchak.com
  সূচকের ব্যাপক পতনে চলছে লেনদেন

  

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২০ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ব্যাপক পতনে লেনদেন চলছে। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম ঘন্টায় কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সকাল ১১ টায় ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫৪ দশমিক ৯০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৩ দশমিক ১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৩১ পয়েন্টে।


এ সময় লেনদেন হওয়া ৩৭৩ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৬ টির, দর কমেছে ২৮৫ টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২ টির। এ সময় টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ২০৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা।

 

  

  20/May/24
  Source: kalerkantho.com
  বিশ্ব মজুদের ১১% সোনা ভারতীয় নারীদের কাছে

  

ভারতে বিয়ের মতো অনুষ্ঠানে সোনা উপহার দেওয়া এক ধরনের ঐতিহ্য। সাধারণত নারীদেরই এই উপহার দেওয়া হয়। তাই এই সোনাকে বলা হয় স্ত্রীধন। বংশ পরম্পরায় ভারতীয় নারীরা সেই সোনার অধিকার পান।

প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে উত্তরাধিকার সূত্রে এই সোনা জমে নারীদের ঘরে। আর এভাবে ভারতে এতই সোনা জমেছে যে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল জানিয়েছে, বিশ্বের সব থেকে বড় সোনার মজুদ রয়েছে ভারতীয় পরিবারগুলোর হাতেই। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর সোমসুন্দরাম জানিয়েছেন, ২০২০-২১ সালে এই বিষয়ে এক সমীক্ষা করা হয়েছিল। তাতে জানা গিয়েছিল, ভারতীয় পরিবারগুলোর সম্মিলিত সোনার পরিমাণ প্রায় ২১ থেকে ২৩ হাজার টন।

২০২৩ সালে এই মজুদ সোনার পরিমাণ বেড়ে মোটামুটিভাবে ২৪ থেকে ২৫ হাজার টন হয়েছে, যা ভারতের মোট জিডিপির ৪০ শতাংশ।

অক্সফোর্ড গোল্ড গ্রুপের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের মোট মজুদ সোনার ১১ শতাংশই রয়েছে ভারতীয় পরিবারগুলোর কাছে, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ইতালি এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছে সম্মিলিতভাবে মজুদ থাকা সোনার থেকেও বেশি।

দেশ হিসেবে সব থেকে বেশি সোনা মজুদ আছে মার্কিন সরকারের কোষাগারে, যার পরিমাণ আট হাজার ১৩৩.৪৬ টন। সোনা তাদের দেশের বৈদেশিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ৭৫ শতাংশ।

এরপর রয়েছে জার্মানি, দেশটির সোনা আছে তিন হাজার ৩৫৯.১ টন। অক্সফোর্ডের দাবি, জার্মানরা সম্প্রতি সোনায় বড় ধরনের বিনিয়োগ করেছে।

বিশ্বব্যাপী সোনা কেনার তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এই ইউরোপীয় দেশ। ইতালির কাছে রয়েছে দুই হাজার ৪৫১.৮ টন সোনা। মজুদের দিক থেকে ভারত সরকার রয়েছে নবম স্থানে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারে বড় কারসাজি

  

শেয়ারবাজারে নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারে বড় কারসাজির ঘটনা ঘটেছে। এর সঙ্গে জড়িত বাজারে পরিচিত গ্যাম্বলার (কারসাজিকারক) আবুল খায়ের হিরুচক্র। এখানেও কারসাজির মাধ্যমে রিয়ালাইজড (শেয়ার বিক্রি হয়েছে) এবং আনরিয়ালাইজড (শেয়ার বিক্রি হয়নি) মিলে ১৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা মুনাফা হয়েছে। কিন্তু চারজনকে ২০ লাখ টাকা করে ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর মানে হলো ৮০ লাখ টাকা দিলেই তাদের ১৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা বৈধ হয়ে যাবে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এ সিদ্ধান্ত সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সহায়ক নয়।

জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, বাজারের মূল সমস্যা বিনিয়োগকারীদের আস্থাসংকট। এ সংকট কাটাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরি। এক্ষেত্রে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। না হলে তা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সহায়ক হবে না। ২০১৯ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় বিমা খাতের কোম্পানি নিটল ইন্স্যুরেন্স। ২০২০ সালের ১৫ জুলাই থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত চার মাসে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দাম ১৭৬ শতাংশ বেড়েছে।

২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি বিএসইসিতে এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন পাঠায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, একটি চক্র মিলে কৃত্রিমভাবে এ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়িয়েছে। দাম বৃদ্ধির সঙ্গে কোম্পানির মৌলভিত্তি সংগতিপূর্ণ নয়। দাম বাড়িয়েছে একেএম মনিরুল হক, সালওয়া তাবাসসুম হক, ওয়াসফিয়া তাবাসসুম হক এবং তাদের প্রতিষ্ঠান উখতান এন্টারপ্রাইজ। তবে তাদের নাম সামনে এলেও এর নেপথ্যে আলোচিত গ্যাম্বলার আবুল খায়ের হিরু ও তার সিন্ডিকেট।

আলোচ্য সময়ে প্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে বেশি শেয়ার কিনেছে হিরুর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ডিআইটি কো-অপারেটিভ লিমিটেড। এছাড়াও রয়েছে একই সিন্ডিকেটের সদস্য প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, এসবিএল ক্যাপিটাল, কারিব ট্রেডার্স, শিক্ষিত বেকার কেন্দ্রীয় সংঘ, মো. জসিম উদ্দিন, প্রিমিয়ার ব্যাংক ক্যাপিটাল, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, একেএম মনিরুল হক, সিরাজুল ইসলাম, হোসাম মো. সিরাজ, মরিয়ম নেসা ও উখতান এন্টারপ্রাইজ। বেশি শেয়ার বিক্রির তালিকায় রয়েছে ডিআইটি কো-অপারেটিভ, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, কারিব ট্রেডার্স, শিক্ষিত বেকার কেন্দ্রীয় সংঘ, মো. জসিম উদ্দিন, প্রিমিয়ার ব্যাংক ক্যাপিটাল, আইসিবি ইউনিট ফান্ড, আইসিবি, ওয়াসফিয়া তাবাসসুম হক, মাহমুদুল হক শামীম, সালওয়া তাবাসসুম হক, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স ও সিরাজুল ইসলাম।

জানতে চাইলে আবুল খায়ের হিরু বলেন, এ জরিমানার ব্যাপারে আমি এখনো জানি না। জানার পর মন্তব্য করা যাবে। তবে তিনি বলেন, শেয়ারের দাম বাড়লেই যদি জরিমানা করা হয়, তাহলে বাজার থাকবে না।

আলোচ্য সময়ে চক্রটি বাজার থেকে নিটল ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ৭০ হাজার ৬৬৪টি শেয়ার কেনেন। বিক্রি করেছেন ১৫ লাখ ৯১ হাজার ৯২৬টি শেয়ার। এক্ষেত্রে কেনার চেয়ে বিক্রির পরিমাণ ১ লাখ ২১ হাজার ২৬২টি বেশি। তবে এ শেয়ার আগে কেনা ছিল। আলোচ্য সময়ে শেয়ারটির সর্বশেষ দাম ছিল ৬০ টাকা ২০ পয়সা। এ লেনদেনের মাধ্যমে চক্রটি প্রতিটি শেয়ারে ১৫ টাকা ৩৬ পয়সা মুনাফা করেছে। শতকরা হিসাবে যা ৬৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মাধ্যমে রিয়ালাইজড মুনাফা ২ কোটি ৪৪ লাখ ৫২ হাজার টাকা। এছাড়াও আনরিয়ালাইজড মুনাফা ১৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ চক্রটির মোট মুনাফা ১৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এ ঘটনায় চক্রটি ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। এর মধ্যে একেএম মনিরুল হক ২০ লাখ টাকা, সালওয়া তাবাসসুম হক ২০ লাখ, ওয়াসফিয়া তাবাসসুম হক ২০ লাখ এবং তাদের প্রতিষ্ঠান উখতান এন্টারপ্রাইজকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

তবে বিএসইসি বলছে, তারা যৌক্তিকভাবেই জরিমানা করে। জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম যুগান্তরকে বলেন, কোনো কোম্পানির শেয়ারের তদন্তের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে রিপোর্ট পাঠানো হয়। এরপর কমিশন অভিযুক্তসহ সংশ্লিষ্টদের শুনানিতে ডাকে। কিন্তু শুনানির সময় দেখা যায়, আনরিয়ালাইজড মুনাফা কমে যায়। কখনো আবার লোকসানে চলে যায়। ফলে কমিশন সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা করে একটি যৌক্তিক জরিমানা করে। তিনি বলেন, এ ধরনের জরিমানা বাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং লেনদেনে স্বচ্ছতা আনতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

ডিএসইর অনুসন্ধানে এই শেয়ার কারসাজি নিয়ে বেশকিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এক্ষেত্রে অস্বাভাবিক শেয়ার লেনদেনকে আইন লঙ্ঘন এবং অপরাধ হিসাবে দেখানো হয়েছে। অপরাধের তালিকায় ১৫টি বিও অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি ব্রোকারেজ হাউজ রয়েছে। ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, এমিনেন্ট সিকিউরিটিজ, এসবিএল ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট, প্যারামাউন্ট সিকিউরিটিজ, কমার্স ব্যাংক সিকিউরিটিজ, আইসিবি সিকিউরিটিজ, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, ব্র্যাক ইপিএল, প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজ, কাইয়ুম সিকিউরিটিজ এবং আইডিএলসি সিকিউরিটিজ। এর মধ্যে একটি হাউজ থেকে শেয়ার ক্রয়ের আদেশ দিয়ে অন্য হাউজ থেকে বিক্রি করেছে। এভাবেই কৃত্রিমভাবে লেনদেন করে শেয়ারের দাম বাড়িয়েছে। এরপর সাধারণ বিনিয়োগকারী এখানে যুক্ত হলে শেয়ার বিক্রি করে বেড় হয়ে গেছে। এ কাজের মাধ্যমে চক্রটি সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯ সালের সেকশন ১৭ই লঙ্ঘন করেছে। এর ফলে ওই অধ্যাদেশের ২২ ধারায় তাদের অর্থ জরিমানা করেছে কমিশন। অর্থাৎ, গুরুপাপে লঘুদণ্ড।-সূত্র : দৈনিক যুগান্তর

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩১ মার্চ, ২০২৪ সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি- মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৭৩ পয়সা।

৩১ মার্চ, ২০২৪ সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৫৬ পয়সায়।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  পাওয়ার গ্রিডের ২৫০ কোটি প্রিফারেন্স শেয়ার অনুমোদন

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রায় ২৫০ কোটি প্রিফারেন্স শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার (১৯ মে) বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১০ তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

কমিশন সভায় পাওয়ার গ্রিডের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ২৫০ কোটি ৫৪ লাখ ০৪ হাজার ৯৭৬ টি নন কিউমুলেটিভ প্রিফারেন্স শেয়ারের প্রস্তাব অনুমোদন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এই প্রিফারেন্স শেয়ার সচিব, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অনুকুলে ইস্যু করা হবে।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  বাজার মূলধনের শীর্ষে পাওয়ারগ্রিড

  

আজ ১৯ মে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধনের শীর্ষে অবস্থান করছে পাওয়ারগ্রিড। এদিন ডিএসইতে কোম্পানিটির বাজার মূলধন ছিল ৩৬ কোটি ৮৭ লাখ ১৭ হাজার টাকা। ডিএসইর বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, ডিএসইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বাজার মূলধন ছিল গ্রামীণ ফোনের। এদিন কোম্পানিটির বাজার মূলধন ছিল ৩০ কোটি ৪৮ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। ১৮ কোটি ৪৩ লাখ ৫৬ হাজার টাকার তৃতীয় সর্বোচ্চ বাজার মূলধন ছিল ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো কোম্পানির।

সর্বোচ্চ বাজার মূলধনের ক্ষেত্রে অন্য ১৭ কোম্পানির মধ্যে-স্কয়ার ফার্মার ১৮ কোটি ৩১ লাখ ৪১ হাজার টাকা, ওয়ালটন হাইটেকের ১৭ কোটি ৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, রবি আজিয়েটার ১১ কোটি ৮৯ লাখ ১ হাজার টাকা, বেক্সিমকোর ১০ কোটি ৩৫ লাখ ৭১ হাজার টাকা, বার্জার পেইন্টসের ৭ কোটি ৮৯ লাখ ১৭ হাজার টাকা, রেনেটার ৭ কোটি ৮০ লাখ ৫১ হাজার টাকা, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনের ৭ কোটি ৩১ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, লাফার্জহোলসিমের ৭ কোটি ৬ লাখ ১২ হাজার টাকা, ব্র্যাক ব্যাংকের ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৫৭ হাজার টাকা, ম্যারিকোর ৬ কোটি ৭১ লাখ ৭১ হাজার টাকা, আইসিবির ৫ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ইসলামী ব্যাংকের ৫ কোটি ২৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা, বেক্সিমকো ফার্মার ৫ কোটি ১৪ লাখ ৮১ হাজার টাকা, ইউনিলিভার কনজুমারের ৪ কোটি ৩৪ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৪ কোটি ২৭ লাখ ১১ হাজার টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসের ৩ কোটি ৭৭ লাখ ৯ হাজার টাকা এবং বিকন ফার্মার ৩ কোটি ৬৪ লাখ ২৯ হাজার টাকার বাজার মূলধন ছিল।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  দুই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন

  

বে-মেয়াদি দুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফান্ড দুইটি হলো- আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি ফান্ড ও সিডব্লিউটি হাই ইনকাম ফান্ড।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আজ রোববার (১৯ মে) বিএসইসির চেয়ারম্যান আধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯১০তম সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি ফান্ডটির প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যোক্তা সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আড়াই কোটি টাকা প্রদান করেছে। বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা।

উক্ত ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ‘আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’ ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে ‘সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ‘ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড’।

এদিকে, সিডব্লিউটি হাই ইনকাম ফান্ডের প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যাক্তা সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আড়াই কোটি টাকা প্রদান করেছে। বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীগণের জন্য উন্মক্ত থাকবে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা।

উক্ত ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ‘সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’। ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে ‘সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন পিএলসি।

 

  

  20/May/24
  Source: sharenews24.com
  তিতাসের বকেয়া পরিশোধ, মন্নু সিরামিকসের সব ইউনিট উৎপাদনে

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উৎপাদন এতোদিন গ্যাসের অভাবে ব্যাহত হচ্ছিল। বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা বা সক্ষমতার তুলনায় কম উৎপাদন নিয়ে চলছিল ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটি।

তবে তিতাস গ্যাসের পুরনো সংযোগ নতুন করে পাওয়ায় সম্প্রতি কারখানায় সব ইউনিটে পূর্ণ মাত্রায় উৎপাদন শুরু হয়েছে বলে কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে।

সূত্র জানিয়েছে, মন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজের তিতাস গ্যাসের বিল বকেয়া ছিল ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। বকেয়া পরিশোধ না করায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল তিতাস কর্তৃপক্ষ। গত সপ্তাহে বকেয়া টাকা পরিশোধ করা হলে তিতাস গ্যাস কোম্পানিটির গ্যাসসংযোগ পুন:স্থাপন করে। যার ফলে কারখানার সব ইউনিটে উৎপাদন পূর্ণ মাত্রায় চালু হয়েছে।

চলতি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) মন্নু সিরামিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩২ পয়সা।

সর্বশেষ ২০২৩ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ২০২২ সালেও একই পরিমাণ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।

 

  

  20/May/24
  Source: dailysharebazar.com
  ডমিনেজ স্টিলের ইজিএম তারিখ পরিবর্তন

  

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেডের বিশেষ সাধারণ সভার (ইজিএম) তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।



তথ্যমতে, কোম্পানিটির চতুর্থ ইজিএম আগামী ১৩ জুন সকাল সাড়ে ১১টায় হাইব্রিড সিস্টেমে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৬ জুন, ২০২৪।

এর আগে কোম্পানিটি তিনটি প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য ১৬ মে, ২০২৪ তারিখ ইজিএম করার আহ্বান জানায়। কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে উত্তেলিত অর্থ ব্যয়ের সময়সীমা ৯ মাস বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যবহারের অনুমোদন প্ল্যান্ট, যন্ত্রপাতি এবং বৈদ্যুতিক ইনস্টলেশনের জন্য আইপিও আয়ের অর্থ ব্যয়ের বরাদ্দ পরিবর্তন এবং কোম্পানির আর্টিকেল অফ অ্যাসোসিয়েশনের ৫৫ নম্বর ধারা পরিবর্তন এর জন্য ইজিএম করবে।

কোম্পানিটির জানানো তথ্য অনুযায়ী ইজিএমের ভেন্যু: হোল্ডিং# ৩১/৮, রোড# ০৩, ব্লক# ডি, আউকপাড়া, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা।

 

  

  20/May/24
  Source: dailysharebazar.com
  সিডব্লিউটি হাই ইনকাম মিউচুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাসে বিএসইসির অনুমোদন

  

বে-মেয়াদি সিডব্লিউটি হাই ইনকাম মিউচুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে বিএসইসি। আজ রোববার ১৯ মে, ২০২৪ তারিখ বিএসইসির চেয়ারম্যান আধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯১০তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।



তথ্যমতে, ফান্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। সিডব্লিউটি হাই ইনকাম ফান্ডের প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যাক্তা সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আড়াই কোটি টাকা প্রদান করেছে। বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীগণের জন্য উন্মক্ত থাকবে।

উক্ত ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ‘সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’। ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে ‘সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন পিএলসি।

 

  

  20/May/24
  Source: dailysharebazar.com
  আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি মিউচুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন

  

আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি মিউচুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে বিএসইসি। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।



বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি ফান্ডটির প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ফান্ডটির উদ্যোক্তা আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আড়াই কোটি টাকা প্রদান করেছে। বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

ফান্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। উক্ত ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ‘আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’ ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে ‘সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ‘ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড’।

উল্লেখ, আজ রোববার ১৯ মে, ২০২৪ তারিখ বিএসইসির চেয়ারম্যান আধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯১০তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  রোববার দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ৩৪৭টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে বেশি দর কমেছে দেশ জেনারেল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ৯০ পয়সা বা ৩ শতাংশ কমেছে। যার ফলে ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।

দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা গ্লোবাল ইন্সুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৯০ পয়সা বা ৩ শতাংশ।

আর ৩০ পয়সা বা ৩ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি।

এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ২.৯৯ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ২.৯৯ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ২.৯৯ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২.৯৯ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্সের ২.৯৯ শতাংশ, রানার অটোমোবাইলসের ২.৯৯ শতাংশ এবং কহিনুর কেমিক্যালস কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ২.৯৯ শতাংশ দর কমেছে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন

  

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫৩টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির মোট ৪১ কোটি ৫৭ লাখ ১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হতে দেখা গেছে পাঁচ কোম্পানির শেয়ার। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি পাঁচটির মধ্যে রয়েছে- ইস্টার্ন ব্যাংক, এসিআই লিমিটেড, রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড, নর্দান ইন্সুরেন্স এবং বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। আজ এই পাঁচ কোম্পানির মোট শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৩২ লাখ টাকারও বেশি।

জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের। এদিন ব্যাংকটির ৭ কোটি ৯৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এসিআই লিমিটেডের ৪ কোটি ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

অন্য তিনটি কোম্পানির মধ্যে- লায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ কোটি ১০ লাখ ২৯ হাজার টাকা, নর্দান ইন্সুরেন্সের ৪ কোটি ২১ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং বিচ হ্যাচারি লিমিটেডের ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  ১০ কোম্পানির পতনের চাপে শেয়ারবাজার লাগামহীন

  

দীর্ঘদিন ধরে পতনের বৃত্তে আটকে আছে দেশের শেয়ারবাজার। ফলে ক্রমশই হতাশা ভারি হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। গত সপ্তাহের বড় পতনের পর আজ সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববারও (১৯ মে) শেয়ারবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ৮৬ পয়েন্টের বেশি। সূচকের এমন পতনের নেপথ্য ছিল ১০ কোম্পানির শেয়ার। লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স অ্যানালাইসিস পোর্টাল সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- পাওয়াগ্রীড কোম্পানি, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো ফার্মা, রেনাটা, গ্রীমণফোন, স্কয়ার ফার্মা, বিকন ফার্মা, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, কোহিনুর কেমিক্যাল এবং বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড।

আজ কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর কমার কারণে ডিএসইর সূচক কমেছে ৪৫ পয়েন্টের বেশি।

এদিন ডিএসইর সূচক পতনের শীর্ষ কোম্পানি ছিল পাওয়াগ্রীড। আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১ টাকা ৩০ পয়সা। যে কারণে ডিএসইর সূচকের পতন হয়েছে ১২.৩২ পয়েন্ট।

ডিএসইর সূচক পতনের দ্বিতীয় কোম্পানি ছিল ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১০ টাকা ৫০ পয়সা। যে কারণে ডিএসইর সূচকের পতন হয়েছে ৬.৬৫ পয়েন্ট।

একইভাবে আজ ডিএসইর সূচকের পতন ঘটিয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা ৪.৮৩ পয়েন্ট, রেনাটা ৪.৭০ পয়েন্ট, গ্রীমণফোন ৩.৮৯ পয়েন্ট, স্কয়ার ফার্মা ৩.০৪ পয়েন্ট, বিকন ফার্মা ২.৯৫ পয়েন্ট, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ২.৯৫ পয়েন্ট, কোহিনুর কেমিক্যাল ১.৭৬ পয়েন্ট এবং বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড ১.৬৩ পয়েন্ট।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  বড় পতনের দিনেও কিছুটা স্বস্তিতে ১০ শেয়ারের বিনিয়োগকারীরা

  

আজ ১৯ মে দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের বড় পতন দেখা গেছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকের পতন হয়েছে ৮৬ পয়েন্টের বেশি। সূচকের এমন পতনের দিনেও কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে ১০ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা। স্টক নাও সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- মিথুন নিটিং, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স, ইউনিলিভার কনজ্যুমার, ইউনিক হোটেল, ইয়াকিন পলিমার এবং রিলায়েন্স ওয়ান, ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড।

কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আজ ৪ শতাংশ থেকে পৌনে ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। যে কারণে বড় পতনের দিনেও কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস নিচ্ছে কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগকারীরা।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে আজ মিথুন নিটিংয়ের দর বেড়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯.৭২ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্সের ৬০ পয়সা বা ৯.৩৭ শতাংশ, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯.৩৫ শতাংশ, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৪০ পয়সা বা ৭.২৭ শতাংশ, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৬০ পয়সা বা ৬.০৬ শতাংশ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্সের ৬ টাকা ৪০ পয়সা বা ৫.৪৮ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ১০৬ টাকা ৮০ পয়সা বা ৪.৯৭ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ২ টাকা ৫০ পয়সা বা ৪.৫৮ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৮০ পয়সা বা ৪.৩৭ শতাংশ এবং রিলায়েন্স ওয়ান ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৮০ পয়সা বা ৪.০২ শতাংশ।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  শেয়ারবাজারে টানা পতনসাড়ে ৩ বছরে সূচক নেই ১ হাজার ৯৩৬ পয়েন্ট

  

২০২১ সালের ১০ অক্টোবর প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ছিল ৭ হাজার ৩৬৭ পয়েন্ট। তিন বছর ৭ মাস ৯ দিন পর আজ ১৯ মে (রোববার) ডিএসইর সূচক কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৩১ পয়েন্টে। এই সময়ের মধ্যে সূচক কমে গেছে ১ হাজার ৯৩৬ পয়েন্ট।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আলোচ্য সময়ে শেয়ারবাজারে ১৫টির বেশি নতুন কোম্পানির শেয়ার তালিকাভুক্ত হয়েছে। এসব কোম্পানির শেয়ার সূচকে যোগ হয়েছে। যদি কোম্পানিগুলোর শেয়ার সূচক থেকে বাদ দেওয়া হয়, তাহলে ডিএসইর সূচকের পতন দাঁড়াতে পারে ২ হাজার ২০০-এর বেশি।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৫ হাজার ৬৯৬। সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ৫১৭ পয়েন্টে। ওই সপ্তাহে সূচক কমে যায় ১৭৯ পয়েন্ট। আজ নতুন সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সূচক পড়ে গেল আরও ৮৬ পয়েন্ট।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুদ্ধ-বিগ্রহ ও নানা কারণে সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা বিরাজ করছে। তারপরও প্রায় সব দেশের শেয়ার মার্কেট রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। পাশ্ববর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের শেয়ারবাজারও রেকর্ড উচ্চতায় অবস্থান করছে। এমনকি অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে থাকা শ্রীলংকার শেয়ার মার্কেটও ইতোমধ্যে অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু ব্যতিক্রম বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট। এখানে সব খাতেই কমবেশি উত্থান হয়েছে। কিন্তু শেয়ার মার্কেট আরও পেছনের দিকে ধাবিত হয়েছে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  শেয়ারবাজারে পতনের তান্ডব, সিংহভাগ কোম্পানি ক্রেতাহীন

  

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস আজ রোববারও (১৯ মে) শেয়ারবাজারে পতনের তান্ডব দেখা গেছে। তালিকাভুক্ত ২০টি খাতের মধ্যে সব খাতেই বিপর্যয় দেখা গেছে। বেশির ভাগ খাতের শতভাগ কোম্পানির শেয়ারের পতন হয়েছে।

প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মাত্র ২২টি প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৪৭টি প্রতিষ্ঠানের। অর্থাৎ যে পরিমাণ প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে, তার ১৬.৭৭ গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দাম কমেছে। এরমধ্যে ২৩০টির বেশি প্রতিষ্ঠান ক্রেতাহীন অবস্থায় ছিল।এদিন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছিল পতনের তান্ডব।

আবদুর রহিম নামে একপ্রবীণ বিনিয়োগকারী শেয়ারনিউজকে বলেন, আমি শেয়ারবাজারে ৩০ বছর যাবত আছি। আমার জীবনে এই রকম পরিস্থিতি দেখিনি। তিনি বলেন, মহামারি করোনার সময়েও শেয়ারবাজারে এই রকম হাহাকার দেখা যায়নি।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পতন, আ্সন্ন বাজেটে গেইন ট্যাক্স আরোপ, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর চড়া সুদ-সহ নানা কারণে শেয়ারবাজারে টানা পতন চলছে। তবে ঢালাওভাবে টানা পতন কোনোভাবেই স্বাভাবিক বলা যায় না। এর পেছনে একটি গোষ্ঠি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কাজ করছে বলে তাঁরা মনে করছেন।

তাঁরা অভিযোগ করছেন, এনবিআর-এর কিছু পদস্থ কর্মকর্তা যেকোনো কারণেই হোক শেয়ারবাজারের ওপর সন্তুষ্ট নন। তারা চায় না দেশে শেয়ারবাজার বলে কিছু থাকুক। যে কারণে প্রতি বছরই শেয়ারবাজার নিয়ে অনর্থক টানা-হেঁচড়া করে। যার ফলে প্রতি বছরই বাজেটের আগে আগে শেয়ারবাজার অস্থির হয়ে পড়ে।

রোববারের বাজার পর্যালোচনা

আজ সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ মে) ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৬.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৩১ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরীয়াহ সূচক ২০.৫২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৫.৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৪৮ পয়েন্টে।

আজ ডিএসইতে ৪০৯ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৭৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার।

আজ ডিএসইতে ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২২ টির, কমেছে ৩৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির।

অপর শেয়ারবাজার চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএই) আজ লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

এদিন সিএসইতে ২২৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫টির, কমেছে ১৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি প্রতিষ্ঠানের।

আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। এরমধ্যে দাম বেড়েছিল ৫৮টির, কমেছিল ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট।

 

  

  19/May/24
  Source: arthosuchak.com
  পর্ষদ সভা স্থগিত করলো লিন্ডে বিডি

  

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি-অক্টোবর সময় পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন নিরীক্ষা প্রতিবেদনের ওপর ২০ মে পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ করে লিন্ডে বিডি। তবে অনিবার্য কারণবশত তা স্থগিত করা হয়।

কোম্পানিটি জানায়, পর্ষদ সভার নতুন তারিখ পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে।

 

  

  19/May/24
  Source: arthosuchak.com
  সূচকের ৮৬ পয়েন্ট পতনে লেনদেন ৪০৯ কোটি টাকা

  

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১৯ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ব্যাপক পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর। গতদিনের তুলনায় কমেছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৮৬ দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৩১ পয়েন্টে।


এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’২০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৯১ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ২৫ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৪৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

আজ ডিএসইতে ৪০৯ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৬৭৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।

সোমবার ডিএসইতে মোট ৩৮৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২২টি কোম্পানির, বিপরীতে ৩৪৭টি কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

 

  

  19/May/24
  Source: arthosuchak.com
  লেনদেনের শীর্ষে বিচ হ্যাচারি

  

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৯ মে) ৩৮৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সূত্র অনুযায়ী, রোববার বিচ হ্যাচারির ১৮ কোটি ৯৪ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।


লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ই-জেনারেশনের আজ ১৫ কোটি ৪৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১৪ কোটি ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে আইসিবি এএমসিএল সোনালি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।

রোববার লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, ইউনিলিভার, লাভেলো আইসক্রিম, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট এবং রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড।

 

  

  19/May/24
  Source: kalerkantho.com
  সোনা কি রিজার্ভ মুদ্রা হয়ে উঠছে?

  

বিশ্বজুড়ে দ্রুত বাড়ছে সোনার দাম। কয়েক বছর ধরে মূল্যবান এই ধাতুর দাম অব্যাহতভাবে বাড়লেও এ বছর যেন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। শুধু জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম ৩৫০ ডলারের ওপরে বেড়েছে। গত শুক্রবার বিশ্ববাজারে সোনার দাম বেড়ে হয়েছে প্রতি আউন্স দুই হাজার ৪১৪ ডলার।

বিশ্লেষকরা বলছেন, সোনার দামের এ উত্থানকে ত্বরান্বিত করেছে বিশ্বজুড়ে যুদ্ধ, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি নিয়ে শঙ্কা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ব্যাপক ক্রয়। বিশেষত অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় ডলার ছেড়ে সোনায় ভরসা রাখতে চাইছে দেশগুলো। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনা ক্রয় বাড়িয়েছে ব্যাপকভাবে। টানা ১৪ বছর সোনা ক্রয় অব্যাহত রেখেছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো।

ফলে প্রশ্ন উঠেছে বৈশ্বিক রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে সোনা কি ডলারের বিকল্প হয়ে উঠেছে?
মার্কিন অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগ : বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট, পাশাপাশি আমেরিকার অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা, যুদ্ধ ও ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার জেরে মার্কিন ডলারে আস্থা কমেছে বিনিয়োগকারীদের। তাঁরা নিরাপদ সঞ্চয় খুঁজছেন, সেই স্থানটি দখল করে নিয়েছে সোনা। বিশেষত বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো যেখানে বাণিজ্যের জন্য ডলারের বিপুল মজুদ রাখত, তারাই এখন ডলার ছেড়ে সোনা কিনছে। ফিন্যানশিয়াল টাইমসের বিশ্লেষক হ্যারি ডেম্পসির মতে, বিশ্বের আর্থিক পরিস্থিতি এখন যেদিকে যাচ্ছে, তাতে দীর্ঘমেয়াদি নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে সোনাকেই বেছে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাজারি ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুযায়ী, দেশটির সরকারি ঋণ এরই মধ্যে ৩৪ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। এমনকি এখন প্রতি ১০০ দিনে এক লাখ কোটি (এক ট্রিলিয়ন) ডলার সরকারি ঋণ বাড়ছে। বিপুল এই ঋণের কারণে আমেরিকার অর্থনীতি যেকোনো সময় অচল হয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। ফার্স্ট ইগল ইনভেস্টমেন্টের ম্যাক্স বেলমন্ট বলছেন, মার্কিন সরকারের আর্থিক পরিস্থিতি টেকসই হচ্ছে না বলে উদ্বেগ আছে। আর সে কারণে সোনার বাজার বেশ রমরমা।

ডলারে আস্থা কমছে : বিশ্বের সবচেয়ে বেশি রিজার্ভ ডলারে হলেও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ডলারের ওপর থেকে আস্থা কমছে। বিশ্ব রাজনীতির টালমাটাল অবস্থা, রাশিয়া-চীনের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞার কারণে এসব দেশের সঙ্গে বাণিজ্যে জড়িয়ে থাকা দেশগুলোও লেনদেনের ক্ষেত্রে বিকল্প খুঁজছে। পরিস্থিতি আরো জটিল হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দেশটিতে থাকা রাশিয়ার রিজার্ভ বাজেয়াপ্ত করায়। এই অবস্থায় অন্যান্য দেশও ভাবছে, তারাও রাশিয়ার মতো ঝামেলায় পড়তে পারে যেকোনো সময়। এ কারণে এসব দেশ দ্বিমুখী প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রথমত, এসব দেশ স্থানীয় বা নিজস্ব মুদ্রায় লেনদেনের পরিমাণ বাড়াচ্ছে এবং দ্বিতীয়ত সোনার মজুদ বাড়াচ্ছে।

যেমন—এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৬৪৮.৬ বিলিয়ন ডলার। একই সময় ৫৫.৮ বিলিয়ন ডলারের সমান পরিমাণ দেশটির সোনার মজুদ বেড়েছে। এ সময় মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে ভারত ১২৪ কোটি ডলারের সোনা কিনেছে। সব মিলিয়ে ভারতের সোনার মজুদ গত বছরের তুলনায় ১৩ টন বেড়েছে।

ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান মিলে ৪৫০.১ টন সোনা কিনেছিল। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১৩৫.৭ টনে এবং ২০২৩ সালে দেশগুলোর সোনা কেনার পরিমাণ ছিল ১০৩৭ টন। সব মিলিয়ে বিগত বছরগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার নজিরবিহীন আকাঙ্ক্ষা ডলারের প্রতি আস্থাহীনতাই স্পষ্ট করছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো মজুদ বাড়াচ্ছে : ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল বলছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনার বিক্রেতা থেকে এখন ক্রেতা হয়ে উঠেছে। টানা ১৪ বছর সোনা ক্রয় অব্যাহত রেখেছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। ২০২৩ সাল শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে সোনার মোট মজুদ দাঁড়িয়েছে ৩৬ হাজার ৭০০ টন। সংস্থার মতে, দুই কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনা কিনছে। সংকট সময়ের রক্ষাকবচ এবং দীর্ঘ সময় সোনার মূল্য ধরে রাখার সক্ষমতা।

২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো মোট সোনা কিনেছে ২৯০ টন। সোনার মজুদ সবচেয়ে বেশি বাড়িয়েছে তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৩০.১২ টন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বাড়িয়েছে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২৭.০৬ টন, তৃতীয় সর্বোচ্চ ভারত বাড়িয়েছে ১৮.৫১ টন, কাজাখস্তান বাড়িয়েছে ১৬.৩৯ টন, সিঙ্গাপুর বাড়িয়েছে ৬.৫৭ টন।

চাহিদার কারণে দামও বাড়ছে : বিগত কয়েক বছরে সোনার চাহিদা বাড়ার কারণে দামও বেড়েছে সমানতালে। ১৯৮৮ সালে প্রতি আউন্স সোনার দাম ছিল ৪৩৭ ডলার, ২০১৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় এক হাজার ২৬৮.৯৩ ডলারে অর্থাৎ এই সময় প্রতিবছর গড়ে সোনার দাম বেড়েছে ৩.৬১ শতাংশ হারে। কিন্তু ২০২৪ সালে এসে সোনার দাম বেড়ে হয় প্রতি আউন্স দুই হাজার ৪১৪ ডলার। এতে দেখা যায়, গত ছয় বছরে সোনার বার্ষিক দাম বেড়েছে গড়ে ৯.৭ শতাংশ করে।

সোনার রিজার্ভে শীর্ষ দেশগুলো : ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের হিসাব অনুযায়ী, সোনার রিজার্ভের দিক থেকে বর্তমান বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির সোনার রিজার্ভ আট হাজার ১৩৩.৪৬ টন, যা মোট রিজার্ভের ৭১.৩৩ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে জার্মানি, দেশটির সোনার রিজার্ভ তিন হাজার ৩৫২.৩১ টন, যা মোট রিজার্ভের ৭০.৫৬ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে ইতালি, দেশটির সোনার রিজার্ভ দুই হাজার ৪৫১.৮৪ টন, যা মোট রিজার্ভের ৬৭.৫৫ শতাংশ। চতুর্থ অবস্থানে ফ্রান্সের সোনার রিজার্ভ দুই হাজার ৪৩৬.৯১ টন, যা মোট রিজার্ভের ৬৮.৬১ শতাংশ। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে রাশিয়া। দেশটির সোনার রিজার্ভ দুই হাজার ৩৩২.৭৪ টন, যা মোট রিজার্ভের ২৮.১৪ শতাংশ।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  রোববার দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ৩৪৭টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে বেশি দর কমেছে দেশ জেনারেল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ৯০ পয়সা বা ৩ শতাংশ কমেছে। যার ফলে ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।

দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা গ্লোবাল ইন্সুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৯০ পয়সা বা ৩ শতাংশ।

আর ৩০ পয়সা বা ৩ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি।

এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ২.৯৯ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ২.৯৯ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ২.৯৯ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২.৯৯ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্সের ২.৯৯ শতাংশ, রানার অটোমোবাইলসের ২.৯৯ শতাংশ এবং কহিনুর কেমিক্যালস কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ২.৯৯ শতাংশ দর কমেছে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  রোববার দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ২২টির দর বেড়েছে। আজ সর্বোচ্চ দর বেড়েছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯.৩৫ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর বেড়েছে ৪০ পয়সা বা ৭.৭৭ শতাংশ।

আর ৬০ পয়সা বা ৬.০৬ শতাংশ দর বৃদ্ধি পাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।

আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্সের ৫.৪৮ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ৪.৯৭ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৪.৫৭ শতাংশ, রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৪.০২ শতাংশ, প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্সের ৩.০৮ শতাংশ, এবিবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ২.৫৬ এবং সানলাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২.৫৫ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  সোমবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে পাঁচ কোম্পানি

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানি রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল সোমবার (২০ মে) স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, মীর আক্তার হোসেন এবং পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

কোম্পানিগুলো স্পট মার্কেটের লেনদেন আগামী বুধবার (১৬ মে) শেষ হবে। কোম্পানিগুলোর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মে)।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  রোববার লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। কোম্পানিটির আজ ১৮ কোটি ৯৪ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ইজেনারেশন লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৪৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার।

১৪ কোটি ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, ইউনিলিভার কনজ্যুমার, লাভেলো আইসক্রিম, প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স, সি পার্ল হোটেল এবং রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  কোম্পানি সচিব নিয়োগ দিল নিটল ইন্স্যুরেন্স

  

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডে কোম্পানি সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মিজানুর রহমান। তিনি একই কোম্পানির সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন।

মিজানুর রহমান বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি সচিব মাহাবুব আলমের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের জমির দাম পুনর্মূল্যায়ন

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের জমির দাম পুনর্মূল্যায়ন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শনিবার (১৮ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় জমির পুনর্মূল্যায়ন প্রতিবেদন অনুমোদন ও গৃহীত হয়।

সূত্র মতে, রাজধানীর কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় কোম্পানিটির কেনা ১০২৮ ডেসিমাল জমির দাম পুনর্মূল্যায়ন করা হয়েছে।

গত ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জমিটির জন্য ব্যয় দেখানো হয়েছিলো ১৮০ কোটি ৬৭ লাখ ৩২ হাজার ২৬ টাকা।

৩১ মার্চ, ২০২৪ সমাপ্ত প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জমিটির ব্যয় বেড়ে ৪৩৬ কোটি ৯১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের জমির দাম পুনর্মূল্যায়ন করেছে এস এফ আহমেদ কো. চাটার্ড একাউন্টস।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  ৪ লাখ শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের মৃত উদ্যোক্তা ইকবাল কবির চৌধুরীর শেয়ার নমিনির বিও হিসাবে হস্তান্তর করা হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, কোম্পানিটির এই উদ্যোক্তার ধারণ করা ৪ লাখ শেয়ার নমিনি হিসেবে তার স্ত্রী নাসরিন চৌধুরীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এ উদ্যোক্তা ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  ডমিনেজ স্টিলের ইজিএম স্থগিত

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেডের বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) স্থগিত করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, আগামী ১৩ জুন সকাল সাড়ে ১১টায় কোম্পানিটির চতুর্থ ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৬ জুন।

এর আগে, কোম্পানিটি তিনটি প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য গত ১৬ মে ইজিএম আহ্বান করেছিল। প্রস্তাবগুলো হলো-

আইপিওর মাধ্যমে উত্তেলিত অর্থ ব্যয়ের সময়সীমা ৯ মাস বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যবহারের অনুমোদন; প্ল্যান্ট, যন্ত্রপাতি এবং বৈদ্যুতিক ইনস্টলেশনের জন্য আইপিও আয়ের অর্থ ব্যয়ের বরাদ্দ পরিবর্তন এবং কোম্পানির আর্টিকেল অফ অ্যাসোসিয়েশনের ৫৫ নম্বর ধারা পরিবর্তন।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  আমান কটনের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আমান কটন ফাইব্রাস লিমিটেড বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির বোর্ড সভা আগামী ২১ মে বিকাল সাড়ে ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২৪ তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে প্রকাশ করা হবে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  কোম্পানি সচিব নিয়োগ দিল নিটল ইন্স্যুরেন্স

  

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডে কোম্পানি সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মিজানুর রহমান। তিনি একই কোম্পানির সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন।

মিজানুর রহমান বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি সচিব মাহাবুব আলমের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  ১ লাখ ৭০ হাজার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক পিএলসির উদ্যোক্তা আলহাজ্ব কাজী আবু কাউসার তার বোন কাজী সুলতানা দেলোয়ারকে উপহার হিসেবে ১ লাখ ৭০ হাজার শেয়ার প্রদান করবেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, সুলতানা দেলোয়ার ব্যাংকটির সাধারণ বিনিয়োগকারী। আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ঘোষিত শেয়ার ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে হস্তান্তর করা হবে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির বোর্ড সভা আগামী ২৯ মে বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত ও ৩১ মার্চ, ২০২৪ সমাপ্ত অর্বছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করা হবে।

 

  

  19/May/24
  Source: prothomalo.com
  ব্যাংক একীভূতকরণ বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় বিকেবি-রাকাব

  

বাংলাদেশ ব্যাংক ডেকে নিয়ে একীভূত হওয়ার নির্দেশ দিলেও সরকার মালিকানাধীন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি) ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারছে না। কারণ, সরকারের কাছ থেকে একীভূত হওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পায়নি ব্যাংক দুটি। এর ফলে কৃষি অর্থায়নের জন্য গড়ে তোলা বিশেষায়িত ব্যাংক দুটিতে একীভূত হওয়া নিয়ে একধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে।

রাকাবের কর্মীরা একীভূত হওয়া ঠেকাতে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের কর্মীদের কেউ কেউ একীভূত হওয়ার বিরোধিতা করছেন, আবার অনেকে ব্যাংক দুটিকে দ্রুত একীভূত করার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে চেষ্টা করছেন। ব্যাংক দুটির একাধিক পরিচালক ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

বিকেবি ও রাকাব সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগের পর ব্যাংক দুটির পরিচালনা পর্ষদ চলতি মাসের শুরুতে একীভূত হওয়া নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত জানতে চেয়ে চিঠি দেয়। তবে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো মতামত দেয়নি সরকার।

ব্যাংক দুটির কর্মকর্তারা বলছেন, একীভূত হওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা মালিকপক্ষ তথা সরকারের। এ ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থা একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এর ফলে ব্যাংক দুটিতে একধরনের অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের অনেকে চাকরি হারানোর আশঙ্কা করছেন। কারণ, ২৫ বছর চাকরির বয়স হলে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর যে বিশেষ বিধান রয়েছে, তা এসব সরকারি ব্যাংকের কোনো কোনো কর্মকর্তার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হতে পারে বলে তাঁরা শঙ্কিত।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ এপ্রিল গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একটি সভায় রাকাব ও বিকেবির চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ব্যাংক দুটিকে একীভূত করার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এরপর ১ মে রাকাব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলিম উল্লাহর কাছে চিঠি পাঠিয়ে একীভূতকরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানান।

এর আগে গত ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের মৌখিক নির্দেশনা মেনে বিকেবির সঙ্গে একীভূতকরণের বিষয়ে আলোচনার জন্য পরিচালনা পর্ষদের সভা ডাকে রাকাব। বিকেবির মতো দুর্বল ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার বিষয়ে ওই সভায় রাকাব তাদের উদ্বেগের কথা জানায় এবং এ বিষয়ে চূড়ান্ত মতামত দিতে অনুরোধ জানিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়।

রাকাবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ চিঠিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে জানান, ২০২৪ সালের জুনে আর্থিক বছরের শেষ নাগাদ সমস্ত আর্থিক সূচকে উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে রাকাবের আয়-ব্যয় সমান হবে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের সুস্পষ্ট নির্দেশনা হলো রাকাব ও বিকেবিকে জরুরি বোর্ড সভা ডেকে একীভূতকরণের পক্ষে স্বপ্রণোদিত নীতিগত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে এবং সেই অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে।

চিঠিতে বলা হয়, বোর্ড পর্যবেক্ষণ করেছে যে একীভূতকরণের উদ্দেশ্যগুলো অর্জনের জন্য একটি শক্তিশালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় একীভূতকরণের প্রাথমিক উদ্দেশ্য বিপন্ন হতে পারে। এরপরও একীভূত হওয়ার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত জানতে চায় ব্যাংকটি।

এ বিষয়ে কথা বলতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনানুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞা থাকায় ব্যাংক দুটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক হঠাৎ ডেকে একীভূত করার নির্দেশ দেওয়ায় ব্যাংক দুটিতে অস্থিরতা বেড়ে গেছে। এই অস্থিরতা আরও বেড়েছে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত না আসায়।

১৯৮৭ সালে বিকেবির তৎকালীন রাজশাহী বিভাগের শাখাগুলো নিয়ে গঠন করা হয় রাকাব। বর্তমানে এটির বিস্তৃতি আছে রাজশাহী বিভাগ ভেঙে গঠিত রংপুর বিভাগের জেলাগুলোতেও। রাকাবের বিতরণ করা ঋণের ২১ শতাংশই এখন খেলাপি। গত পাঁচ অর্থবছরে রাকাবের লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। আর সব মিলিয়ে পুঞ্জীভূত লোকসান ২ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা।

অন্যদিকে বিকেবির বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ৬৪ শতাংশই খেলাপি। পরিমাণের দিক থেকে যা ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা। এখন পর্যন্ত বিকেবির পুঞ্জীভূত লোকসান দাড়িয়েছে ১২ হাজার ৭৪২ কোটি টাকায়।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপের চিন্তা : পুঁজিবাজারে প্রভাব

  

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজারের ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপের চিন্তা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মূলত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শেই এ উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে এ খবরে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। মূলধনি মুনাফার মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে সরকারের খুব বেশি রাজস্ব আয় আসবে না বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে এর প্রভাবে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বাজার বিমুখ হয়ে পড়লে লেনদেন কমে যাবে এবং এ খাত থেকে যে পরিমাণ রাজস্ব আসত সেটিও কমে যাবে বলে মনে করছেন তারা।

ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত দুই বছরের পরিস্থিতি বিবেচনা করলে এ সময়ে বিনিয়োগকারীরা সেভাবে রিটার্ন পাননি। এ অবস্থায় মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপ করার প্রভাব সামলে নেয়ার মতো অবস্থায় নেই পুঁজিবাজার। তাই আমরা চাই যাতে এ ধরনের করারোপ করা না হয়। তবে নিতান্তই যদি করারোপ করতে হয় তাহলে আমাদের আবেদন থাকবে সাধারণ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের যাতে এর আওতার বাইরে রাখা হয়।’

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য (করনীতি) মো. আলমগীর হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সম্ভবত আইএমএফের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের কর প্রণোদনা প্রত্যাহারের জন্য যে চাপ দেয়া হয়েছে সে কারণেই মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলে মনে হয়। করজাল সম্প্রসারণের উদ্যোগের অংশ হিসেবেই এটি বিবেচনা করা হচ্ছে। বিশ্বের সব দেশেই মূলধনি মুনাফার ওপর কর রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে পুঁজিবাজার ও বন্ড মার্কেটের উন্নয়নের জন্য কর ছাড় সুবিধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু এতে তেমন কোনো ফল আসেনি। কোনো খাতেই একেবারে পুরো কর ছাড় দেয়া উচিত নয়। তবে প্রান্তিক বা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষার জন্য মূলধনি মুনাফার ক্ষেত্রে একটি সীমা বেঁধে দেয়া যেতে পারে যে এই সীমার বেশি মুনাফা হলে কর প্রযোজ্য হবে।’

গত সপ্তাহ শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন (ডেবট সিকিউরিটিজ ও মিউচুয়াল ফান্ড বাদে) দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭৩০ কোটি টাকায়। এর মধ্যে ব্যক্তি শ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের অংশ মাত্র ২০ শতাংশ। তাছাড়া এ ২০ শতাংশের মধ্যে উচ্চ সম্পদশালী বিনিয়োগকারীরা রয়েছেন যাদের মূলধনি মুনাফার পরিমাণ বেশি। সাধারণ বা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের অবদান এক্ষেত্রে বেশ কম। যদিও সংখ্যার দিক দিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আধিপত্য বেশি প্রায় ৮০ শতাংশ। বাজার মূলধনের বাকি ৮০ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, সরকার, বিদেশী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের। এ শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা আরো আগে থেকেই মূলধনি মুনাফা ওপর কর দিয়ে আসছেন।

২০ শতাংশ সাধারণ ব্যক্তি বিনিয়োগকারীর মূলধনি মুনাফার ওপর নতুন করে করারোপ করা হলে অনেক ব্যক্তি বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজার থেকে তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করার শঙ্কা রয়েছে। ফলে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যা পুঁজিবাজারের দৈনিক লেনদেনের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। সরকার স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর লেনদেনের ওপর উৎসে কর বাবদ মোট দশমিক ১০ শতাংশ হারে রাজস্ব পায়। লেনদেন কমে গেলে এ খাতের রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।

করোনা মহামারীর পর ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, টাকার অবমূল্যায়নসহ সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুর কারণে অস্থির আচরণ করছে দেশের পুঁজিবাজার। ফলে গত দুই বছরে বিনিয়োগকারীদের লাভের তুলনায় লোকসান হয়েছে বেশি। প্রতিনিয়ত বাজার থেকে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ প্রত্যাহার করছেন এবং আশঙ্কাজনক হারেও কমছে বিও হিসাবের সংখ্যা।

বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপের বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত নই। তবে আমি শুনেছি যে আইএমএফের পক্ষ থেকে নাকি এটি বলা হয়েছে। মূলধনি মুনাফার বিষয়টি শেয়ারের দাম কমা-বাড়ার ওপর নির্ভর করে। ফলে মূলধনি মুনাফা যেমন হতে পারে তেমনি লোকসানও হতে পারে। তাছাড়া এ খাত থেকে খুব বেশি রাজস্বও আসবে না। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।’

পুঁজিবাজারের মোট পুঁজির প্রায় ৮০ শতাংশই প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের, যারা মুনাফার ওপর এরই মধ্যে ১০ শতাংশ হারে কর দিচ্ছেন এবং বাকি ২০ শতাংশের মধ্যেও অন্তর্ভুক্ত ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মার্চেন্ট ব্যাংক, বীমা, আর্থিক, পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, স্টক ব্রোকার বা স্টক ডিলার কোম্পানির স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার বা শেয়ারহোল্ডার ডিরেক্টর, তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার ধারণকারী ব্যক্তি মূলধনি মুনাফার ওপর ৫ শতাংশ হারে কর দিচ্ছে। এর বাইরে শুধু সাধারণ ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতারা শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ওপর কর অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে।

২০১০ সালের ধসের পর থেকে দেশের পুঁজিবাজার এখন পর্যন্ত পুরোপুরি গতিশীল হতে পারেনি। শিল্পের দীর্ঘমেয়াদি পুঁজি জোগানের ক্ষেত্রে এখনো অনেক পিছিয়ে আছে পুঁজিবাজার। পুঁজিবাজারে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য দেয়া বেশকিছু সুবিধা এরই মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়েছে। যেমন আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী নগদ লভ্যাংশের ওপর নির্দিষ্ট করমুক্ত সীমা প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং নগদ লভ্যাংশকে ন্যূনতম কর দায় হিসাবে বিবেচনায় নেয়ার কারণে নির্দিষ্ট শ্রেণীর করদাতারা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এছাড়া কর রেয়াতের বিনিয়োগসীমা পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনার কারণে বিনিয়োগের ভাটা পড়েছে পুঁজিবাজারে।

অবশ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের মূলধনি মুনাফার ওপর কর দিতে হয়। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড অনুসারেই আইএমএফ করারোপের পরামর্শ দিয়েছে। একেবারে পুরো খাতের ওপর কর ছাড় সুবিধা দেয়ার পরিবর্তে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা প্রদানের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রথম প্রান্তিকে লোকসানে ২ ব্যাংক

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩৫টি ব্যাংক জানুয়ারি-মার্চ’২৪ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি লোকসানে রযেছে ২টি ব্যাংক। একই সময়ে আয় বেড়েছে ২৪টির এবং কমেছে ৯টি ব্যাংকের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

ব্যাংক ২টি হলো- ন্যাশনাল ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড।

ন্যাশনাল ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৯৭ পয়সা।

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৯ পয়সা।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে

  

রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণ এসেছে জানিয়েছে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা লিমা খানম জানান, ব্যাংকটিতে লাগা আগুন ১১টা ৫৭ মিনিটে নিয়ন্ত্রণে আসে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। কোনো হতাহতেরও খবর পাওয়া যায়নি।

শনিবার ( ১৮ মে ) সকাল পৌনে ১১টায় খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়, চারতলা ভবনটির দ্বিতীয় তলায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শাখায় আগুন লাগে।

সূত্রাপুর ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  বিকালে আসছে ২ কোম্পানির ইপিএস

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ২ কোম্পানির বোর্ড সভা আজ রোববার (১৯ মে) অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই ও লঙ্কাবাংলা সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি ২টি হলো- ডেলটা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

কোম্পানি ২টির মধ্যে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ ২০২২ অর্থবছরের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।

অন্যদিকে, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ চলতি ২০২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রথম প্রান্তিকে লোকসানে ২ ব্যাংক

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩৫টি ব্যাংক জানুয়ারি-মার্চ’২৪ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি লোকসানে রযেছে ২টি ব্যাংক। একই সময়ে আয় বেড়েছে ২৪টির এবং কমেছে ৯টি ব্যাংকের। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

ব্যাংক ২টি হলো- ন্যাশনাল ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড।

ন্যাশনাল ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৯৭ পয়সা।

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৯ পয়সা।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রথম প্রান্তিকে আয় কমেছে ৯ ব্যাংকের

  

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টি কোম্পানির মধ্যে এই পর্যন্ত ৩৫টি ব্যাংক জানুয়ারি-মার্চ’২৪ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৯ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় বেড়েছে ২৪টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টি ব্যাংক। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

আয় কমে যাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- আইএফআইসি ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী, ইসলামী ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক এবং ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।

আইএফআইসি ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১২ পয়সা।

এবি ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ পয়সা।

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৩ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ পয়সা।

ইসলামী ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৩ পয়সা।

এনআরবিসি ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫৪ পয়সা।

সাউথইস্ট ব্যাংক

অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪২ পয়সা।

মিডল্যান্ড ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১৪ পয়সা।

এনসিসি ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৬৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫২ পয়সা।

ব্যাংক এশিয়া

অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ১৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪৬ পয়সা।

 

  

  19/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রথম প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের

  

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টির কোম্পানির মধ্যে এই পর্যন্ত ৩৫টি ব্যাংক জানুয়ারি-মার্চ’২৪ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় কমেছে ৯টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টির। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

আয় বৃদ্ধি পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৮১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫৮ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৩ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৭ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৮ পয়সা।

মার্কেন্টাইল ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছিল ৬১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩ পয়সা।

ট্রাস্ট ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৯ পয়সা।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি)

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিলো ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।

এনআরবি ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৬১ পয়সা।

ব্র্যাক ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৮৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা।

প্রিমিয়ার ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৫ পয়সা।

সিটি ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৭৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।

পূবালী ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪১ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৯৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৪ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।

আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।

ঢাকা ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪)সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৬ পয়সা।

যমুনা ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪)সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩৮ পয়সা।

ইস্টার্ন ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪)সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।

ওয়ান ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) সমন্বিতভাবে ব্যাকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনস্যুলেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৩ পয়সা।

উত্তরা ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ পয়সা।

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪)ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৭ পয়সা।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।

ইউনিয়ন ব্যাংক

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।শেয়ারনিউজ, ১৬ মে ২০২৪

 

  

  19/May/24
  Source: sunbd24.com
  সোনার দাম আরও বাড়ল, ভরি ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা

  

দেশের বাজারে আবারও সোনার দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৭৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা।

শ‌নিবার (১৮ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (১৯ মে) থেকে নতুন দর কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম পড়বে ৮০ হাজার ১৩২ টাকা।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।

 

  

  18/May/24
  Source: arthosuchak.com
  সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ড

  

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে রিলায়ান্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহে (১২ মে-১৬ মে) রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ডটির দর বেড়েছে ২৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৯.৯০ টাকা।


তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের শেয়ার দর বেড়েছে ২১ দশমিক ২১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৭৮.৩০ টাকা।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ১৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৯২.১০ টাকা।

তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে–ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৭.৪০ শতাংশ, ইজেনারেশনের ১৬.২২ শতাংশ, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের ১৫.৫৫ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ১৫.২৫ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ১৪.২৯ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকসের ১২.৭৬ শতাংশ, এবং খান ব্রাদার্স পিপির ১২.২৫ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: arthosuchak.com
  সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক

  

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে (১২ মে – ১৬ মে) কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ২০ দশমিক ১৬ শতাংশ।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা পূবালী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১৮ দশমিক ০৩ শতাংশ।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা আইপিডিসি ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ।

তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে– মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১৩.০৪ শতাংশ, বিডি থাই এ্যালুমিনিয়ামের ১১.৪৫ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকসের ১০.৮৭ শতাংশ, সোনালী পেপারের ১০.৮৪ শতাংশ, সোনালী আঁশের ১০.৭১ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১০.৬২ শতাংশ এবং হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১০.৫৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।

 

  

  18/May/24
  Source: arthosuchak.com
  সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ই-জেনারেশন

  

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ই-জেনারেশন লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩০ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.৯৩ শতাংশ।


তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ২৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৬১ শতাংশ।

তৃতীয় স্থানে থাকা লাভেলো আইসক্রিমের ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.০৮ শতাংশ।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- নাভানা ফার্মার ২৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসের ২৩ কোটি ৯ লাখ টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২০ কোটি ২৫ লাখ টাকা, গোল্ডেন সনের ১৮ কোটি ২১ লাখ টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, ফারইস্ট নিটিংয়ের ১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং এডভেন্ট ফার্মা লিমিটেডের ১৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: orthosongbad.com
  সাপ্তাহিক দরপতনের তালিকায় ‘এ’ ক্যাটাগরির আধিপত্য

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে-১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ২৯০টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক পিএলসি। তবে আলোচ্য সপ্তাহে দরপতনের তালিকায় ‘এ’ ক্যাটাগরি কোম্পানির আধ্যিকতা দেখা গিয়েছে।

ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।


তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী সপ্তাহে ডাচ-বাংলা ব্যাংবের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ১২ টাকা ৬০ পয়সা বা ২০ দশমিক ১৬ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ৪৯ টাকা ৯০ পয়সা।


দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা পূবালী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ১৮ দশমিক ০৩ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান নিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স।


সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ, বিডি থাই এ্যালুমিনিয়ামের ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকসের ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ, সোনালী পেপারের ১০ দশমিক ৮৪ শতাংশ, সোনালী আঁশের ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১০ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।

 

  

  18/May/24
  Source: dailysharebazar.com
  ৯ কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

  

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৯ কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।



কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল) দীর্ঘমেয়াদী “এএ+” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-২” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

রবি আজিয়াটা লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল) দীর্ঘমেয়াদী “এএ১” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-১” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল) দীর্ঘমেয়াদী “এএএ” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-১” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

কে এন্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড দীর্ঘমেয়াদী “বিবিবি” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-৩” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

ডেফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড দীর্ঘমেয়াদী “এ+” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-২” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড দীর্ঘমেয়াদী “এএ+” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-২” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং আরগুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড (এসিআরএসএল) দীর্ঘমেয়াদী “এএএ” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-১” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল) দীর্ঘমেয়াদী “এএ-” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-২” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি: কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড দীর্ঘমেয়াদী “এএ+” এবং স্বল্প মেয়াদে “এসটি-২” রেটিং করেছে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: dailysharebazar.com
  ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাঠিয়েছে ৬ কোম্পানি

  

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৬ কোম্পানি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ এবং ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড শেয়ারহোল্ডারদের কাছে পাঠিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।



কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

কাসেম ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেড: গত ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১.৫০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১২৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

কেডিএস এক্সেসরিস লিমিটেড: গত ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা কেপিট্যাল গেইন করের বাইরে থাকবেন

  

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে ৪০ লাখ টাকার বেশি মুনাফার ওপর কর আরোপের কথা ভাবছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংস্থাটি আগামী (২০২৪-২৫) অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। সেক্ষেত্রে করের হার হতে পারে ১৫ শতাংশ।

তবে মূলধনি আয়ের (ক্যাপিটাল গেইন) ওপর কর আরোপের বিষয়টি শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হলেও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা এর আওতায় আসবেন না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের অনেকেই শেয়ারবাজারে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করেন। তাদের অনেকে বিপুল পরিমাণ মুনাফাও করেন। তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে অনেক সময় ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। বড় বিনিয়োগকারীরা বেশিরভাগ সময়ই মুনাফা করেন। তবে সরকার সেখান থেকে কোনো রাজস্ব পায় না।

এসব কারণে শেয়ারবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা দিয়ে আগামী বাজেটে বড় বিনিয়োগকারীদের ওপর কর আরোপ করা হতে পারে। এই ক্ষেত্রে, যদি একজন বিনিয়োগকারী ৪০ লাখ টাকার বেশি লাভ করেন, তাহলে সরকারকে কর দিতে হতে পারে। এক্ষেত্রে করের হার ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হতে পারে। বর্তমানে, পৃথক বিনিয়োগকারীরা মূলধন লাভ কর থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত।

এনবিআরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, আসন্ন বাজেটে শেয়ারবাজারের মূলধন লাভের ওপর কর আরোপের প্রস্তাব করা হতে পারে। এক্ষেত্রে লাভের ১৫ শতাংশ দিতে হতে পারে।

এ ধরনের সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন কি না—জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘সাধারণত কোনো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর বছরে ৪০ লাখ টাকা মুনাফা করার বাস্তবতা নেই। আর যারা ৪০ লাখ টাকার বেশি মুনাফা করেন, তারা নিশ্চয়ই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পড়বেন।’

এ বিষয়ে মন্তব্য চাওয়া হলে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সভাপতি ও ব্র্যাক-ইপিএল স্টক ব্রোকারেজের পরিচালক সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আমরা ক্যাপিটাল গেইনে ট্যাক্স দিয়ে থাকি। আমরা যতটুকু জেনেছি, এবার ব্যক্তির ক্ষেত্রেও ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স আরোপ করা হতে পারে।

তিনি আরো বলেন, এ ক্ষেত্রে আমরা চাই সাধারণ বিনিয়োগকারীর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে যাতে করা হয়। কারণ অনেক বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারে রয়েছেন, যারা পেনশনের অর্থ বিনিয়োগ করে আয় করছেন। সবার ওপর করারোপ করা হলে তাতে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়বে। যেহেতু আমাদের পুঁজিবাজার একটা ভারনারেবল পজিশনে আছে।’

৪০ লাখ টাকার বেশি মুনাফার ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হলে বাজারে তার প্রভাব পড়বে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবিএ সভাপতি বলেন, ব্যক্তিগত খাতে এমন বিনিয়োগকারী থাকতে পারে। তাদের কর দিতে হবে। কারণ আমাদের করের টাকায় দেশ চলবে।

 

  

  18/May/24
  Source: kalerkantho.com
  ডলারের জোগান বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি

  

ডলারের জোগান বাড়াতে সংকটের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ৩০টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা (এমডি)। প্রবাসীরা যাতে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেশে ডলার পাঠান সে প্রচারণায় অংশ নেবেন এসব এমডি। পাশাপাশি অর্থপাচার প্রতিরোধ সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠানেও তাদের যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ব্যাংকের এমডিদের সঙ্গে যাচ্ছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানও।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

সূত্র বলছে, দেশের ডলার সংকটের এ সময়ে ব্যাংক খাতে ডলারের জোগান বাড়াতে বিভিন্ন ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিংকে বিশেষ জোর দিয়েছে। এ জন্য নানা ধরনের প্রচার-প্রচারণাও চালাচ্ছে ব্যাংকগুলো। তারই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশিদের অফশোর ব্যাংকিংয়ের আওতায় ডলার জমানোয় উদ্বুব্ধ করতে দেশটিতে প্রচারণামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

প্রচারণামূলক অনুষ্ঠানগুলোতে যুক্ত থাকবেন এসব এমডি।
পাশাপাশি একই সময়ে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের আয়োজনে আন্তর্জাতিক ব্যাংক সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হবে। এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন আরো ২৫ জন এমডি। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে এসব ব্যাংক এমডির বিদেশ যাওয়া সংক্রান্ত নথি অনুমোদন করেছে।


২৪ মে নিউ ইয়র্কে একটি হোটেলে প্রবাসীদের জন্য অফশোর ব্যাংকিং ফিক্সড ডিপোজিট সংক্রান্ত প্রচারণা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান। বিশেষ অতিথি থাকবেন নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান, নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মোহাম্মদ নাজমুল হুদা। ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের এমডি আবুল কাশেম মো. শিরিন, ব্যাংক এশিয়ার এমডি সোহেল আর কে হুসেইন, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মুরশেদুল কবীর ও সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন। জানা গেছে, এ অনুষ্ঠানের খরচও বহন করবে উল্লিখিত ব্যাংকগুলো।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  এক্সিম ব্যাংকের নাম পরিবর্তন

  

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড বা এক্সিম ব্যাংকের নাম পরিবর্তন করে ‘এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’ করা হয়েছে। বুধবার (১৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্ততিতে বলা হয়েছে, কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ এর ১১ক(ক) ধারার বিধান অনুসারে ১৫ মে থেকে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর তালিকায় এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড’ এর নাম পরিবর্তন করে এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বুধবার (১৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহারের স্বাক্ষর করা একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার, ১৯৭২ (রাষ্ট্রপতির ১৯৭২ সালের ১২৭ নম্বর আদেশ) এর ৩৭ (২) (সি) ধারায় দেয়া ক্ষমতাবলে ১৫ মে থেকে দেশের তফসিলভুক্ত ‘এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশে কার্যরত সকল তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে, হঠাৎ করে ব্যাংকগুলো কেন নিজেদের নামের শেষে পিএলসি যোগ করছে।

এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, এখন থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর নামের শেষে ‘পাবলিক সীমিত দায় কোম্পানি’ বা ‘পিএলসি’ লিখতে হবে। এ আদেশের অংশ হিসেবেই ধাপে ধাপে প্রতিটি বাণিজ্যিক ব্যাংক নিজেদের নামের সঙ্গে পিএলসি যোগ করছে

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের নেতৃত্বে উঠে এসেছে ইজেনারেশন লিমিটেড।

সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩০ কোটি ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.৯৩ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।

লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৭ কোটি ৫৬ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৬১ শতাংশ।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে লাভেলো আইসক্রিম। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৩ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.০৮ শতাংশ।

এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে নাভানা ফার্মার ২৩ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসের ২৩ কোটি ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২০ কোটি ২৫ লাখ টাকা, গোল্ডেন সনের ১৮ কোটি ২১ লাখ ৫০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৬ কোটি ৫৭ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ফারইস্ট নিটিংয়ের ১৬ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং এডভেন্ট ফার্মা লিমিটেডের ১৬ কোটি ২৮ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নিয়েছে ৪১২টি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে ৮৫টির দর বেড়েছে, ২৯০টির দর কমেছে, ১৭টির দর অপরিবর্তিত ছিল এবং ২০টির লেনদেন হয়নি।

সপ্তাহটিতে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর ২০.১৬ শতাংশ কমেছে। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পূবালী ব্যাংকের ১৮.০৩ শতাংশ, আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ১৩.০৮ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১৩.০৪ শতাংশ, বিডি থাই এ্যালুমিনিয়ামের ১১.৪৫ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকসের ১০.৮৭ শতাংশ, সোনালী পেপারের ১০.৮৪ শতাংশ, সোনালী আঁশের ১০.৭১ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১০.৬২ শতাংশ এবং হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১০.৫৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নিয়েছে ৪১২টি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে ৮৫টির দর বেড়েছে, ২৯০টির দর কমেছে, ১৭টির দর অপরিবর্তিত ছিল এবং ২০টির লেনদেন হয়নি।

সপ্তাহটিতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের। সপ্তাহজুড়ে ফান্ডটির ইউনিট দর বেড়েছে ২৬.৭৫ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ২১.২১ শতাংশ, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সের ১৭.৯৩ শতাংশ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্সের ১৭.৪০ শতাংশ, ইজেনারেশনের ১৬.২২ শতাংশ, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের ১৫.৫৫ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ১৫.২৫ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ১৪.২৯ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকসের ১২.৭৬ শতাংশ, এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১২.২৫ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সপ্তাহজুড়ে উভয় স্টকে ৬ কোম্পানির দাপট

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) পতন প্রবণতায় শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বাজারের পতনের মধ্য দিয়েও দেশের উভয় স্টকে দর বৃদ্ধিতে দাপট দেখিয়েছে তালিকাভুক্ত ৬ প্রতিষ্ঠান। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- লিগাসি ফুটওয়ার, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স, ই-জেনারেশন, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ- আইসিবি, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এবং মুন্নু সিরামিকস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। এই ৬ প্রতিষ্ঠান উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের সাপ্তাহিক গেইনারের শীর্ষ তালিকায় অবস্থান করছে।

জানা যায়, আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিগুলোর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধি বা গেইনারের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে লিগাসি ফুটওয়ার। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির ২১.২১ শতাংশ দর বেড়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রতিষ্ঠানটি দর বৃদ্ধি বা গেইনার তালিকার দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর বেড়েছে ২০.৭১ শতাংশ।

ডিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৭.৯৩ শতাংশ।

সিএসইতে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রতিষ্ঠানটি ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৬.৮১ শতাংশ।

ডিএসইর দর বৃ্দ্ধির তালিকায় পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে ই-জেনারেশন। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৬.২২ শতাংশ।

সিএসইর দর বৃদ্ধি বা গেইনার তালিকায় কোম্পানিটি চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৮.৮৫ শতাংশ।

ডিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৫.৫৫ শতাংশ।

সিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকায় কোম্পানিটি পঞ্চম স্তানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৮.৪০ শতাংশ।

ডিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকায় অষ্টম স্থানে অবস্থান করছে গোল্ডেন হার্ভেস্ট। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৪.২৯ শতাংশ।

সিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকায়ও কোম্পানিটি অষ্টম স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৩.৫১ শতাংশ।

ডিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকায় নবম স্থানে অবস্থান করছে মুন্নু সিরামিক। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১২.৭৬ শতাংশ।

সিএসই দর বৃদ্ধির তালিকায় কোম্পানিটি দশম স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১০.৫১ শতাংশ।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সপ্তাহজুড়ে উভয় স্টকে ৪ কোম্পানির ভরাডুবি

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) পতনের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। আলোচ্য সপ্তাহে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে ৪ কোম্পানির শেয়ারে বড় পতন হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- ডাচ বাংলা ব্যাংক, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম এবং শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিগুলোর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দরপতন বা লুজারের তালিকার প্রথম স্থানে অবস্থান করছে ডাচ বাংলা ব্যাংক। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ২০.১৬ শতাংশ।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রতিষ্ঠানটি দরপতন বা লুজারের তালিকার প্রথম স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর কমেছে ১৯.৮৭ শতাংশ।

ডিএসইর দর পতনের তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১৩.০৮ শতাংশ।

সিএসইর দর পতনের তালিকায়ও কোম্পানিটি তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১৩.৩০ শতাংশ।

ডিএসইর দর পতনের তালিকার পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১১.৪৫ শতাংশ।

সিএসইর দর পতনের তালিকায় কোম্পানিটি চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১১.৭৩ শতাংশ।

ডিএসইর দর পতনের তালিকার ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে শাইনপুকুর সিরামিকস। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১০.৮৭ শতাংশ।

সিএসইর দর পতনের তালিকায়ও কোম্পানিটি ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১০.৮৪ শতাংশ।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ লেনদেন ১০ কোম্পানির

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির।

কোম্পানিগুলো হলো- লাভেলো আইস্ক্রিম, রিলায়েন্স ওয়ান, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, ন্যাশনাল ব্যাংক, আলহাজ টেক্সটাইল, বিএসআরএম লিমিটেড, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোনালী পেপার এবং সোনালী আঁশ।

আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে ব্লক মার্কেটে এই ১০ কোম্পানিরম মোট ১০৭ কোটি ৮৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি লাভেলো আইস্ক্রিমের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে ব্যাংকটির ১৬ কোটি ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে ব্যাংকটি সর্বশেষ দর ছিল ৮৮ টাকা ৯০ পয়সা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রিলায়েন্স ওয়ানের ১৫ কোটি ৭২ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৯ টাকা ৯০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৩ কোটি ৮৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৩১ টাকা ২০ পয়সা।

সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৩ কোটি ২ লাখ টাকা, আলহাজ টেক্সটাইলের ১১ কোটি ৫২ লাখ ১০ হাজার টাকা, বিএসআরএম লিমিটেডের ১১ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৭ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা, সোনালী পেপারের ৫ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং সোনালী আঁশের ৫ কোটি ৫৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) ডিএসইর (ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ) পিই রেশিও (সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত) কমেছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় ডিএসইর পিই রেশিও ২.৫৯ শতাংশ বা দশমিক ০.২৯ পয়েন্ট কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ১০.৮৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১১.১৬ পয়েন্ট।

খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতে ৬.৩৫ পয়েন্ট, সিমেন্ট খাতে ৯.৯১ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৩৫.০০ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১৪.২৫ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ১৬.৩ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৪.১৬ পয়েন্ট, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ১২.৪৬ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৫.২১ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২১.১১ পয়েন্ট, পাট খাতে ২৮.৭৮ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ৩০.৯৫ পয়েন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২৮.৮৭ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ২০.৭৯ পয়েন্ট, ওষুধ খাতে ১৩.৬৪ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ১৮.৯২ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ২০.৯২ পয়েন্ট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৭.৭৮ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ৭.৫৯ ও বস্ত্র খাতে ১৫.৪ পয়েন্ট অবস্থান করছে।

আগের সপ্তাহে অর্থাৎ ০৫-০৯ মে পর্যন্ত খাত ভিত্তিক পিই রেশিও ছিল- ব্যাংক খাতে ৬.৮৩ পয়েন্ট, সিমেন্ট খাতে ১০.৯২ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৮৫.০২ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১৪.৬৭ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ১৪.৯৯ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৩.৭৬ পয়েন্ট, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ১১.৮৫ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৪.৯৪ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২১.৮৪ পয়েন্ট, পাট খাতে ৩২.২৩ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ৩১.২৮ পয়েন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২৮.০১ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ২২.২ পয়েন্ট, ওষুধ খাতে ১৩.৮৯ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ১৯.৬৫ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ৩১.২২ পয়েন্ট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৮.৭৪ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ৭.৮৬ ও বস্ত্র খাতে ১৬.০ পয়েন্ট।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সাপ্তাহিক রিটার্নে লোকসানে ১৬ খাতের বিনিয়োগকারীরা

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৬ খাতে। ফলে সপ্তাহজুড়ে লোকসানে রয়েছে এই ১৬ খাতের বিনিয়োগকারীরা। একই সময়ে ৫ খাতের দর বেড়েছে। ফলে এই ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফায়ন রয়েছে। ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে পাট খাতের শেয়ার। সপ্তাহজুড়ে এখাতে দর কমেছে ৯.৪১ শতাংশ।

এরপর ১.৫৯ শতাংশ দর কমে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পেপার এন্ড প্রিন্টিং খাত।

একই সময়ে ৫.০৪ শতাংশ দর কমে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে ভ্রমণ ও অবকাশ খাত।

তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে- সিমেন্ট খাতে ৪.৪২ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ৩.৭৩ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৩.৫৫ শতাংশ, ফার্মা ও রসায়ন খাতে ৩.৪৬ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ ও আইটি খাতে ৩.৩৮ শতাংশ, টেলিকম খাতে ৩.৩৫ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ৩.২৪ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে ৩.২৪ শতাংশ, সিরামিক খাতে ৩.১০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২.৫৭ শতাংশ, ফসল ও বন্ধন খাতে ১.৩১ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ১.৩১ শতাংশ, বিবিধ খাতে ০.২৪ শতাংশ দর কমেছে।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ৫ খাতে। ফলে আলোচ্য সপ্তাহে মুনাফায় রয়েছে এই ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা।

একই সময়ে সপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৬ খাতে। ফলে আলোচ্য সপ্তাহে লোকসানে রয়েছে এই ১৬ খাতের বিনিয়োগকারীরা। ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে লাইফ ইন্সুরেন্স খাতে। সপ্তাহজুড়ে এই খাতে দর বেড়েছে ৭.৯৪ শতাংশ।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পেপার এন্ড প্রিন্টিং খাত। আলোচ্য সপ্তাহে এই খাতে দর বেড়েছে ৪.৬৪ শতাংশ।

তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে- আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ২.৫৭ শতাংশ, জেনারেল ইন্সুরেন্স খাতে ০.৩৮ শতাংশ এবং মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ০.০৫ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১৫ খাতে

  

বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন কমেছে ১৫ খাতে। একই সময়ে লেনদেন কমেছে ৬ খাতে। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিদায়ী সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি লেনদেন কমেছে টেলিকমিউনিকেশন খাতে। সপ্তাজুড়ে এ খাতে লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ কোটি ৬৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ৫৪.৯৩ শতাংশ কম।

এরপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন কমেছে ব্যাংক খাতে। সপ্তাহজুড়ে এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৯৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২২০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বা ৫২.৪৩ শতাংশ কম।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন কমেছে আর্থিক খাতে। সপ্তাহজুড়ে এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৩৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৪ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ৪১.০৭ শতাংশ কম।

অন্য ১২ কোম্পানির মধ্যে-

+৯ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৬৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৮৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ৩৩.৯২ শতাংশ কম।

প্রকৌশল খাতে ৩৪৫ কোটি ৪৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৬৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ৩২.১৪ শতাংশ কম।

বিবিধ খাতে ১১৬ কোটি ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৫২ কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ৩১.০৯ শতাংশ কম।

বস্ত্র খাতে ৪৯২ কোটি ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২০২ কোটি ৭২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ২৯.১৮ শতাংশ কম।

সিরামিক খাতে ৯৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা বা ২৭.৫৮ শতাংশ কম।

পাট খাতে ৬০ কোটি ১৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২০ কোটি ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ২৫.০০ শতাংশ কম।

সেবা ও আবাসন খাতে ৫৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বা ২৩.০৮ শতাংশ কম।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৮৩৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২২৪ কোটি ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ২১.১৯ শতাংশ কম।

চামড়া খাতে ৬৭ কোটি ৮৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৫ কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ১৮.৫৩ শতাংশ কম।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ৩৬৫ কোটি ২২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৬৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা বা ১৫.০৫৪ শতাংশ কম।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৭৭ কোটি ৭৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৩ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ লাখ টাকা বা ১৪.৮২ শতাংশ কম।

সিমেন্ট খাতে ৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৯০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ২.২২ শতাংশ কম।

 

  

  18/May/24
  Source: sharenews24.com
  ধারদেনায় চলছে ১০ ইসলামি ব্যাংক

  

সঞ্চয়কারীদের মধ্যে আস্থা কমে যাওয়ায় ইসলামি ব্যাংকগুলোর আমানত ক্রমাগত কমছে। পাশাপাশি ব্যাপক ঋণ অনিয়মের কারণে শরিয়াহভিত্তিক কয়েকটি ব্যাংক এখন তারল্য সংকটে নিমজ্জিত। এক সময়ে আমানতে উপচে পড়া এসব ব্যাংক এখন চলছে ধারদেনা করে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সম্প্রতি বলেছেন, ব্যাংকিং খাতের স্বার্থে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এখন এই ইসলামি ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দিচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, চার থেকে পাঁচটি ইসলামি ব্যাংকের নাজুক অবস্থার কারণে সামগ্রিকভাবে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা ইমেজ সংকটে ভুগছে। দেশে মাত্র দুই-তিন বছর আগেও ইসলামি ব্যাংকগুলো বিপুল পরিমাণ তারল্য নিয়ে বসেছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, গত ডিসেম্বরের তুলনায় ইসলামি ব্যাংক ও প্রচলিত ব্যাংকগুলোর ইসলামি ব্যাংকিং শাখায় মোট আমানত দুই শতাংশ বা আট হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা কমে গত জানুয়ারিতে চার লাখ ১৩ হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা হয়।

দেশের ১০ ইসলামি ব্যাংকের আমানত সবচেয়ে বেশি কমেছে। গত জানুয়ারিতে এসব ব্যাংকের আমানত কমেছে আট হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।

তবে একই সময়ে প্রচলিত ব্যাংকগুলোর ইসলামি ব্যাংকিং শাখায় আমানত বেড়েছে দুই হাজার ১৫৩ কোটি টাকা। আমানত কমে যাওয়া ও তারল্য সংকট থাকা সত্ত্বেও গত জানুয়ারিতে ইসলামি ব্যাংকগুলো ঋণ দিয়েছে চার হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা।

অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুল আমিন এই বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, কয়েকটি ইসলামি ব্যাংক ঋণ অনিয়মে জড়িত। এটি তাদের কর্পোরেট সুশাসন নষ্ট করেছে। বর্তমানে উচ্চ সুদের হারের কারণে আমানতকারীরা ব্যাংকের পরিবর্তে ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বেশি বিনিয়োগ করছেন। এটি ইসলামি ব্যাংকগুলোর আমানত কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোাবাল ইসলামী ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকে অনিয়মের কারণে চ্যালেঞ্জে পড়েছে। এই ছয় ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে নগদ জমা সংরক্ষণ অনুপাত (সিআরআর) ও বিধিবদ্ধ তারল্য অনুপাতের (এসএলআর) ঘাটতির পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চলতি হিসাবের ঘাটতিতে ভুগছে।

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, তারল্য সংকটের কারণে আমাদের ব্যাংক কর্মীদের বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছে। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাফর আলম বলেন, আমাদের ব্যাংকের অবস্থা ধীরে ধীরে ভালো হচ্ছে। ব্যাংকিং খাতে চলমান সংকটের কারণে ইসলামি ব্যাংকগুলোর আমানত কমেছে।

নিয়ম অনুসারে, ব্যাংকগুলোকে সিআরআর হিসেবে প্রতি দিনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নির্দিষ্ট পরিমাণ জামানত রাখতে হয়। ব্যাংকগুলোকে গ্রাহকদের আমানতের ন্যুনমত অংশ নগদ অর্থ, স্বর্ণ বা অন্যান্য সম্পদ জামানত হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখে।

 

  

  17/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রকৌশল খাতে পরিশোধিত মূলধনের মাইনাস রিজার্ভ ৪ কোম্পানির

  

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত ৪২টি কোম্পানির মধ্যে পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে নেগেটিভ রিজার্ভ রয়েছে ৪টি কোম্পানির, বেশি রিজার্ভ রয়েছে ২৬টি কোম্পানির এবং রিজার্ভ কম রয়েছে ১২টি কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

পরিশোধিত মূলধনের মাইনাস রিজার্ভের ৪টি কোম্পানি হলো- আজিজ পাইপস, বাংলাদেশ অটোকারস, ওয়াইম্যাক্স, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর লিমিটেড।

ওয়াইম্যাক্সইন্ডাস্ট্রিজ

প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাইনাস রিজার্ভ রয়েছে ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭৩ কোটি ০৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ মাইনাস রয়েছে ৪৭ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

আজিজ পাইপস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ মাইনাস রয়েছে ৩০ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

বাংলাদেশ অটোকারস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ মাইনাস রয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২ কোটি টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ মাইনাস রয়েছে ১৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

 

  

  17/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রকৌশল খাতে পরিশোধিত মূলধনের কম রিজার্ভ ১২ কোম্পানির

  

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত ৪২টি কোম্পানির মধ্যে পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে কম রিজার্ভ রয়েছে ১২টি কোম্পানির, বেশি রিজার্ভ রয়েছে ২৬টি কোম্পানির এবং রিজার্ভ নেগেটিভ রয়েছে ৪টি কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কম রিজার্ভের ১২টি কোম্পানি হলো- আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, এ্যাপোলো ইস্পাত, বিবিএস লিমিটেড, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, ডমিনেজ স্টিল, গোল্ডেন সন, নাহি এ্যালুমিনিয়াম, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, এস আলম কোল্ড, সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজ, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ

প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম রিজার্ভ রয়েছে অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেডের। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১৬৯ কোটি ৫২ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ১৫১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি ১৮ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ২১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

এ্যাপোলো ইস্পাত

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৪০১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৬৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ১৩৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।

বিবিএস লিমিটেড

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১৬২ কোটি ৯২ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৫৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা।

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬৫ কোটি ৫২ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২০ কোটি ৯১ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৪৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

ডমিনেজ স্টিল

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০২ কোটি ৬০ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৭৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ২৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।

গোল্ডেন সন

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১৭১ কোটি ৭২ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ১২৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

নাহি এ্যালুমিনিয়াম

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬৮ কোটি ৩৬ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৬১ কোটি ৯১ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

এস. আলম কোল্ড

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ৩৭ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৫৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৫৭ কোটি ৩৬ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১২ কোটি ৭০ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৪৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৩৫ কোটি ২০ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৫৯ কোটি ০৭ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৭৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

ইয়াকিন পলিমার

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭৩ কোটি ৬৯ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

 

  

  17/May/24
  Source: sharenews24.com
  প্রকৌশল খাতে পরিশোধিত মূলধনের বেশি রিজার্ভ ২৬ কোম্পানির

  

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত ৪২টি কোম্পানির মধ্যে পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে ২৬টি কোম্পানির, কম রিজার্ভ রয়েছে ১২টি কোম্পানির এবং রিজার্ভ নেগেটিভ রয়েছে ৪টি কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

বেশি রিজার্ভের ২৬টি কোম্পানি হলো- আফতাব অটোমোইলস, এটলাস বাংলাদেশ, বিবিএস ক্যাবলস, বিডি থাই এ্যালুমিনিয়াম, বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক, বিএসআরএম লিমিটেড, বাংলাদেশ স্টিল, দেশবন্ধু পলিমার, ইস্টার্ন ক্যাবলস, জিপিএইচ ইস্পাত, ইফাদ অটোস, কেএন্ডকিউ, কেডিএস এক্সেসরিজ, মীর আখতার হোসেন, মুন্নু এগ্রো মেশিনারিজ, নাভানা সিএনজি, ন্যাশনাল পলিমার, ন্যাশনাল টিউবস, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, রংপুর ফাউন্ড্রী, আরএসআরএম স্টিল, রানার অটোমোবাইলস, সিঙ্গার বাংলাদেশ, এসএস স্টিল এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।

ওয়ালটন হাই-টেক

প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩০২ কোটি ৯২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০০১৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৯৭১৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা।

আফতাব অটোমোইলস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৪৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৪২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।

এটলাস বাংলাদেশ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ১২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৩৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩০৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।

বিবিএস ক্যাবলস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২১১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৮৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৭৫ কোটি ০৪ লাখ টাকা।

বিডি থাই এ্যালুমিনিয়াম

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১২৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৭২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৪৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৯১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৯৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।

বিএসআরএম লিমিটেড

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৯৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৬৮৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৩৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

বিএসআরএম স্টিল

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৭৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৪০৩ কোটি ০৫ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২০২৭ কোটি ১০ লাখ টাকা।

দেশবন্ধু পলিমার

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৫৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

ইস্টার্ন ক্যাবলস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৮৮২ কোটি ৬২ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৮৫৬ কোটি ২২ লাখ টাকা।

জিপিএইচ ইস্পাত

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৪৮৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৬৬২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

ইফাদ অটোস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৬৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৬৪২ কোটি ২৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

কেএন্ডকিউ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

কেডিএস এক্সেসরিজ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০২ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

মীর আখতার হোসেন

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১২০ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪২০ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৯৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

মুন্নু এগ্রো কেমিক্যাল

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৪ কোটি ০৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

নাভানা সিএনজি

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৬৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৮৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।

ন্যাশনাল পলিমার

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১১২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

ন্যাশনাল টিউবস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৬ কোটি ৫২ লাখ টাকা।

রংপুর ফাউন্ড্রী

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২২ কোটি ০৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১২ কোটি ০৬ লাখ টাকা।

আরএসআরএম স্টিল

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৭৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৭৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

রানার অটোমোবাইলস

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১১৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৯৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৮০ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

সিঙ্গার বাংলাদেশ

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৯৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৯৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৯৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

এসএস স্টিল

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩২৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪০১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৭২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

 

  

  17/May/24
  Source: arthosuchak.com
  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক প্রতিবেদনে স্বচ্ছতা বৃদ্ধির আহ্বান

  

ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয় মুনাফা লাভের আশায়। একটি দীর্ঘ সময় সংগ্রাম করে, পরিশ্রম করে একটি প্রতিষ্ঠানকে টিকে থাকতে হয়। প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে সুনাম অর্জন করতে হয়। আমরা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর একটি সু-পরিকল্পিত কাঠামো তৈরি করতে চাই বলে জানিয়েছেন স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ডিএসইর নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে নিয়ন্ত্রণ বা পদে পদে বাধাগ্রস্থ করার জন্য কাঠামো তৈরি করতে চাই না। তারা যাতে এই প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সুন্দরভাবে টিকে থাকতে পারে, তার জন্য কাজ করতে চাই। এর আগের অনুষ্ঠানে ৪২টি কোম্পানির প্রতিনিধি এবং আজকে ৪৮টি কোম্পানির প্রতিনিধিকে নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। আমার এই সেক্টরে কাজ করতে গিয়ে মনে হয়েছে যে, আমরা যারা নিয়ন্ত্রক সংস্থায় আছি, বিভিন্ন সেল্ফ রেগুলেটর সংস্থা এবং যারা বিভিন্ন কোম্পানিগুলোতে আছেন তাদের মধ্যে একটি সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। তারা একে পরিপূরক, সম্পূরক বা সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করতে পারছি না।


তিনি আরও বলেন, কমিশন অনেক সময় মনে করে, প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আর্থিক প্রতিবেদন পরিপূর্ণভাবে প্রকাশিত হয় না বা অডিটরগণ যে রিপোর্ট তৈরি করেন তাতে অনেক কিছু গোপন থাকে। অন্যান্য দেশের পুঁজিবাজার অর্থনীতিতে যে রকম অবদান রাখে আমরাও চাই আমাদের পুঁজিবাজার সেরকম অবদান রাখুক এবং সে ধরনের অবস্থায় যাক। কিন্তু এই মুহূর্তে আমরা দেখি জিডিপিতে অবদান থাকলেও সেই ধরনের পর্যায়ে নেই। তাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাজারে যে কোম্পানিগুলো রয়েছে আমরা চাই তাদেরকে সে ধরনের সুযোগ সুবিধা দিতে চাই, যাতে যারা তালিকাভুক্ত হয়নি তারা যেন মনে করে এখানে যে সুযোগ সুবিধাগুলো রয়েছে তারা মিস করেছেন।

ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, এখানে তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে করের যে ব্যবধান রয়েছে শুধু সেটা নয় আরো যে সুযোগ-সুবিধা দেয়া যায় সে বিষয়ে কাজ করা হচ্ছে। এখানে যেসব কোম্পানি রয়েছে তাদেরকে তিন মাসে, ছয় মাস এবং বছরে রিপোর্ট দিতে হয়। এতে করে আপনার যারা শেয়ারহোল্ডার রয়েছে তাদের প্রতি আপনারা বাস্তব তথ্য তুলে ধরেন। তাই এই ক্ষেত্রে অবশ্যই কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে হবে। সেটা কিভাবে বাড়ানো যায়। সে ব্যাপারেই আমরা কাজ করছি। যেসব কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে আমরা একটি উদাহরণ তৈরি করতে চাই যাতে অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো বুঝতে পারে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হলে অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। শুধু ট্যাক্স সুবিধা নয়, এর বাহিরেও অনেক সুযোগ-সুবিধা তৈরি রয়েছে।

তিনি বলেন, আজকের সেমিনারের আলোচিত বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য ডিএসই তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদনের স্বচ্ছতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আর্থিক প্রতিবেদন সঠিকভাবে তৈরি ও প্রকাশের জন্য বিভিন্ন আইন-কানুন তৈরি করেছে। কোম্পানির সিএফও ও কোম্পানি সচিব এগুলো বাস্তবায়নের জন্য দায়িত্বশীল। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ফিন্যান্সিয়াল ইস্যুতে স্বচ্ছতার অভাবে পুঁজিবাজার অনেক সমস্যার সম্মুখিন হচ্ছে। আমরা আপনাদের আর্থিক প্রতিবেদনে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে কাজ করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

বিশেষ অতিথি বক্তব্যে ডিএসই’র পরিচালক মো. আফজাল হোসেন বলেন, আমরা অনেক কিছু জানি কিন্তু বিষয়গুলো মাঝে মধ্যে আবার মনে করিয়ে দেয়ার প্রয়োজন হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে যদি স্পষ্টতার ঘাটতি থাকে সেক্ষেত্রে পরিচর্যা করে নেয়ার জন্য এ ধরনের প্রেগ্রামের প্রয়োজন। জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখার জন্য ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং এর প্রয়োজন হয়। সকলের স্বার্থেই ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং সঠিকভাবে হওয়া প্রয়োজন। ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং সময়মতো ও স্বচ্ছ হওয়া প্রয়োজন। এটির উপর ভিত্তি করে বিনিয়োগকারীগণ বিনিয়োগ করেন। তাই সকলের স্বার্থ সংরক্ষনের জন্য আর্থিক প্রতিবেদনের স্বচ্ছতার কোন বিকল্প নেই।

তিনি আরও বলেন, ফিনান্সিয়াল রিপোর্ট এবং ডিসক্লোজ সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হচ্ছে মালিক, বিনিয়োগকারী এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য। কারণ এটার সাথে বড় একটি অংশ শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ জড়িয়ে আছে। ফিনান্সিয়াল রিপোর্ট হচ্ছে মূলত চার্টার্ড একাউন্টদের যেটা নিরীক্ষক প্রতিবেদন থাকে এবং সেটার সঙ্গে কিছু সংযুক্ত তথ্য থাকে। এটার সঙ্গে বিস্তারিত তথ্য সহ একটি ফুল ডিসক্লোজ থাকবে। যেটার মাধ্যমে একেবারে সাধারণ যে মানুষও আর্থিক প্রতিবেদনটা বুঝতে পারবে সেভাবে প্রকাশ করতে হবে। এটা হচ্ছে ফিনান্সিয়াল রিপোর্টিং এর মূল কথা। তবে স্টক এক্সচেঞ্জের ক্ষেত্রে এটা আরো বিস্তারিত প্রকাশ করতে হয়। সেক্ষেত্রে ফুল ডিসক্লোজার থেকেও আরও বেশি তথ্য এবং এনালাইসিস সহকারে প্রকাশ করতে হয়। সেই সঙ্গে প্রাইস সেনসিটিভ ইনফরমেশনগুলো ডিসক্লোজারের একটি অংশ। তাই আর্থিক প্রতিবেদনগুলো সঠিক এবং বিস্তারিত তথ্য দিয়ে প্রকাশ করা দরকার।

অনুষ্ঠানের সমাপণী বক্তব্যে ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান সিপিএ বলেন, আজকে যে বিষয়টি নিয়ে সেমিনারে আলোচনা হয়েছে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পুঁজিবাজারের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান এবং বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে এ আয়োজন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

তিনি আরও বলেন, একটি কোম্পানির আর্থিক অবস্থা তার আর্থিক প্রতিবেদনে জানা যায়। একটি সঠিক আর্থিক প্রতিবেদন কোম্পানির অবস্থা সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারে। কারণ আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যে কমপ্লায়েন্স, গভর্নেন্স, আর্থিক অবস্থার সঠিকতা সহ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারির এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক কিছুই থাকে। একটি দক্ষ পুঁজিবাজারের অন্যতম শর্ত হলো তথ্যসমূহ পরিপূর্ণভাবে সময়মত প্রকাশ করা। দক্ষ পুঁজিবাজার করতে হলে আমাদের আর্থিক প্রতিবেদনের স্বচ্ছতা ও সময়মতো প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। যা শেয়ারের মূল্যের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। তাই পুঁজিবাজারের উন্নয়নে একটি দক্ষ ও টেকসই বাজার গঠনে সঠিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা খুবই জরুরী। এজন্য ডিএসই ধাপে ধাপে সকল তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য এ ধরণের প্রোগ্রামের আয়োজন করবে।